ভারতের কেরালার ক𒉰োট্টায়াম পুলিশের মাদকবিরোধী দল সন্দেহভাজন এক মাদক ব্যবসায়ীর বাড়িতে অভিযানে যায়। সেখানে গিয়ে পুলꦛিশ একাধিক হিংস্র কুকুরের বাঁধার সম্মুখীন হয়। জানা যায় কুকুরগুলোকে ‘খাকি’ পোশাক পরা যে কাউকে কামড়ানোর জন্য প্রশিক্ষিত করা হয়েছিল।
প্রশিক্ষিত এই কুকুরদের উপস্থিতি পুলিশের রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাতের অভিযানকে বাধাগ্রস্ত করে। পুলিশ যখন কুকুরের আক্রমন থেকে বাঁচার চেষ্টা করছিল, তখন অভিযুক্ত ব্যক্তি পালি🔴য়🔯ে যান।
পরে কুকুরগুলোকে বশ করতে সকಌ্ষম হয় পুলিশ। ঘট🎀নাস্থল থেকে ১৭ কেজি গাঁজা জব্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
কোট্টায়ামের পুলিশ কর্মকর্তা কে কার্তি༒ক সাংবাদিকদের জানান, মধ্যরাতের কাছাকাছি সময়ে গান্ধীনগর থানার কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে মাদকবিরোধী দলটি অভিযানে যায়।
তিনি বলেন, “আমরা আশা করඣিনি যে এখানে এত কুকুর থাকবে এবং তারা হিংস্র হবে। ফলে, আমরা ঠিকভাবে অভিযান পরিচালনা করতে প্রাথমিকভাবে সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিলাম। সৌভাগ্যবশত, অফিসারদের কেউ আহত হয়নি। অভিযুক্ত ব্যক্তি কুকুরগুলোকে খাকি পোশাকের যে কাউকে দেখলে কামড়ানোর প্রশিক্ষণ দিয়েছিল। বিএসএফ থেকে অবসরপ্রাপ্ত একজন ব্যক্তির দ্বারা কুকুরগুলোকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।”
জেলা পুলিশের শীর্ষ এই কর্মকর্তা আরও বলে꧋ন, অভিযুক্ত ব্যক্তি কুকুরের প্রশিক্ষকের ছদ্মবেশে মাদক বিক্রি করছিল এবং ঘটনাস্থল থেকে ১৭ কেজিরও বেশি গাঁজা উদ্ধﷺারের মাধ্যমে এটি প্রমাণিত হয়েছে।
কে কার্তিক বলেন, “আমাদের প্রাথমিক তদন্ত অনুসারে সে (অভিযুক্ত) এখানে ভাড়ায় থাকতো এবং এলাকার সকলের কাছে কুকুরের প্রশিক্ষক হিসাবে পরিꦛচিত ছিল। মানুষজন যখন বাইরে যেতেন, তখন তাদের কুকুরকে ১ হাজার রুপির বিনিময়ে একদিনের জন🌸্য তার কাছে রেখে যেত।”
প্রায় ১৩ টি কুকুর সেখ🔯ানে পাওয়া যায়। তাদের মালিকদের শনাক্ত করার পর কুকুরগুলোকে তাদের কাছে হস্তান্তর করা হবে জানিয়েছে পুলিশ।
মামলাটি তদন্তে ইꦏতোমধ্যে একটি বিশেষ দল গঠন করা হয়েছে।
কে কার্তিক বলেন, “আমাদের প্রথমে অভিযুক্তকে ধরতে হবে এবং খুঁজে বের করত💦ে হবে যে অন্য কেউ এই দলের সঙ্গে জড়িত ছিল কিনা।”
এনডিটিভি