প🀅াকিস্তানের সাধারণ ন🤪ির্বাচন আগামী জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় পরিষদ বিলুপ্তির এক মাসেরও বেশি সময় পর পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন (ইসিপি) বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) এই ঘোষণা দিয়েছে। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ডন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সাংবিধানিকভাবে নির্ধারিত ৯০ দিনের সময়সীমার দুই মাস পরে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তবে ইসিপির🌃 বিবৃতিতে নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখের উল্লেখ করা হয়নি।
বিবৃতিতে বলা হয়, নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ𝓰ের কাজ পর্যালোচনা করছে ইসিপি। আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচনী সীমানার প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করা হবে। নির্বাচনী এলাকা নিয়ে আপত্তি ও পরামর্শ শুনে ৩০ নভেম্বর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে। এরপর ৫৪ দিন আগে ভোটের তফস꧙িল ঘোষণা করা হবে।
ঘোষণাটির ফলে নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা ও অনির্দিষ্টকালের বিলম্ব সম্পর্কে জল্পনার🤪 👍অবসান হলো। তবে এটি বেশ কয়েকটি অংশীদারদের সন্তুষ্ট করতে ব্যর্থ হয়েছে। যারা সংবিধানের অধীনে জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছিল।
ইসিপি বলছে, নির্বাচনের আগে নির্বাচনী আচরণ♛বিধি চূড়ান্ত ও নতুন সীমানা ঠিক করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তাই ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করা সম্ভব নয়।
ইসিপির এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে সমালোচকরা বলছেন, একটি আইনি বিধান সংবিধানকে অগ্রাহ্য করতে পারে না। আসন্ন সাধারণ নির্বাচনের খসড়া আচরণবিধি নিয়ে ৪ অক্টোবর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পরাম👍র্শমূলক বৈঠকের আহ্বান জানানোর একদিন পর ইসিপির সর্বশেষ ঘোষণা এলো।
এর আগে গত ৯ আগস্ট পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি জাতীয় পরিᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚষদ ভেঙে দেন।