• ঢাকা
  • শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৩০ ভাদ্র ১৪৩১, ১১ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


মার্কিন নির্বাচন

ট্রাম্প-হ্যারিসের ভাগ্য বদলাবে দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্যগুলো


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২৪, ০৭:১৭ পিএম
ট্রাম্প-হ্যারিসের ভাগ্য বদলাবে দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্যগুলো
ডোনাল্ড ট্রাম্প ও কমলা হ্যারিস। ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হতে যাচ্ছে🎉 🃏চলতি বছরের ৫ নভেম্বর। নির্বাচনে কে জিতবেন, তা নিয়ে ভাবনার যেন শেষই হচ্ছে। এ ব্যাপারে জাতীয় জরিপও হয়েছে। কে এগিয়ে আছেন জানার কৌতুহল এখন তুঙ্গে।

পেনসিলভানিয়ায় গত মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) সাবেক মার্কিন প্রেℱসিডেন্ট রিপাবলিকান পার্টির নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট ডেমোক্রেটিক 🌼পার্টির কমলা হ্যারিসের মধ্যে বিতর্ক হয়। বিতর্কটি সরাসরি দেখেছে প্রায় ৬ কোটি ৭০ লাখ দর্শক।

প্রশ্ন- সেই বিতর্কে আসলে কে জিতেছে? রিপাবলিকান ও ডেমোক্রেটিক পার্টির দু🙈ই প্রার্থীই দাবি করেছেন তারা বিতর্কে জয়লাভ করেছেন। তবে নিবন্ধিত ভোটারদের ওপর চালানো রয়টার্স/ইপসোসের জরিপে ৫৩ শতাংশ বলেছেন কমলা হ্যারিস বিতর্কে জয়ী💞 হয়েছেন। আর মাত্র ২৪ শতাংশ বলেছেন ট্রাম্প জয়ী হয়েছেন।

অন্যদিকে, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইউগভের জরিপে ৫৫ শতাংশ কমলাকে জয়ী ঘোষণা করেছেন, ২৫ শতাংশ ট্রাম্পকে। মূলত,🌞 সাম্প্রতিক বিতর্কের পর বিভিন্ন জরিপে ট্রাম্পের💮 চেয়ে কিছুটা এগিয়ে আছেন হ্যারিস।

তাহলে কি দ্বিতীয়বারের মতো নির্বাচিত হতে পারছেন না ট্রাম্প?🍷 বিপরীতে প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউজে আসতে যাচ্ছেন কমলা হ্যারিস? তবে এখনই এমন সিদ্ধান্তে পৌঁছা যাচ্ছে না।

জরিপ কী বলছে
গেল জুলাইয়ে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তার নাম প্রত্যাহারের আগ পর্যন্ত সব জরিপে ট্রাম্পের চেয়ে পিছিয়ে ছিলেন তিনি। কিন্তু হ্যার🐬িস প্রার্থিতা পাওয়া পর প্রথম জরিপে দেখা যায়, তিনি ট্রাম্পের চেয়ে অল্প ব্যবধানে এগিয়ে আছেন। গত দুই মাস সেই ব্যবধান ধরে রেখেছেন হ্যারিস। বিতর্কের পর সে ব্যবধান কিছুটা বেড়েছে।

রয়টার্সের জরিপে দেখা যায়, ট্রাম্পের চেয়ে পাঁচ 𒈔পয়েন্টে এগিয়ে আছেন হ্যারিস (হ্যারিস ৪৭ শতাংশ, ট্রাম্প ৪২ শতাংশ)। আগস্টে এই ব্যবধান ছিল চার পয়েন্টের (হ্যারিস ৪৫ শতাংশ, ট্রাম্প ৪১ শতাংশ)। ইউগভের জরিপে এই দুই প্রার্থীর ব্যবধান খুবই অল্প। তাদের জরিপ অনুযায়ী, এই মুহূর্তেꦕ হ্যারিসের সমর্থন ৪৬ শতাংশ, ট্রাম্পের ৪৫।

মর্নিং কনসাল্টের জরিপেও হ্যারিস এগিয়ে। সেখানে হ্যারিস (৫০ শতাংশ) ট্রাম্পের (৪৫ শতাংশ) চেয়ে𓃲 পাঁচ পয়েন্টে এগিয়ে আছেন।

দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্যগুলোই ভাগ্য নির্ধারক
জাতীয় জরিপ মূলত দেশজুড়ে সার্বিক জনপ্রিয়তায় কে এগিয়ে আছেন, সেই ইঙ্গিত দেয়। কিܫন্তু সার্বিক জনপ্রিয়তার ওপর নির্বাচনের ফলাফল নির্ভর করে না। ২০১৬ নির্বাচনে সার্বিকভাবে হিলারির চেয়ে কম ভোট পেয়েও নির্বাচিত হয়েছিলেন ট্রাম্প।

কারণ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়ে থাকে ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ প🌳দ্ধতিতে। যেখানে কয়েকটি অঙ্গরাজ্যের ফলাফল অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে। সেই রাজ্যগুলোকেই বলা দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্য (ব্যাটেলগ্রাউন্ড স্টেট)।

সাম্প্রতিক জরিপ অনুযায়ী, এই দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্যগুলোতে দুই প্রার্থীর হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছে। সাতটির মধ্যে চারটি অঙ্গরাজ্যে (নর্থ ক্যারলিনা, নেভাদা, জর্জিয়া, অ্যারিজোনা) দুই প্রার্থীর মধ্যকার🐼 ব্যবধান এক পয়েন্টের চেয়েও কম। দুটি অঙ্গরাজ্যে (মিশিগান ও উইসকন্সিন) অল্প ব্যবধানে এগিয়ে আছেন হ্যারিস।

Link copied!