অবশেষে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর ব্যবহৃত পেজার ব😼িস্ফোরণে অনুমোদন দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত🥃্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
রোববার (১০ নভেম্বর) ইসরায়েলি সরকারের মুখপাত্র বার্তা সংস্থা এএফপিকে এ তথ্য নꩵিশ্চিত করেছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লেবাননে পেজার বিস্ফোরণের আগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন দিয়েছেন। ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থার 𝔍নজরদারি এড়াতে হিজবুল্লাহর যোদ্ধারা নিজেদের মধ্যে জরুরি বার্তা আদান-প্রদানের জন্য এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
গত সেপ্টেম্বরে লেবাননে পেজার বিস্ফোরণে ৪০ জন নিহত ও ৩ হাজারের বেশি মানুষ আহত হন। ওই ঘটনায় ইসরায়েলকে দায়ী করে ♊হিজবুল্লাহ ও ইরান।
এদিকে গাজা ও লেবাননে আগ্রাসন অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েলি বাহিনী। রোববার জাবালিয়াসহ অবরুদ্ধ উপত্যকাটির ব💛িভিন্ন জায়গায় বিমান হামলা চালায় নেতানিয়াহু বাহিনী। এসব ঘটনায় বহু বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক একඣটি মানবাধিকার সংস্থার দাবি, গাজায় নিহতদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু।
গাজার পাশাপাশি লেবাননেও বিমান হামলা ও অভ☂িযান অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েল। রোববারও দক্ষিণ লেবানন ও রাজধানী বৈরুতে হামলা চালানো হয়। এদিনও নেতানিয়াহু বাহিনীর তাণ্ডবে শিশুসহ বহু মানুষ হতাহত হয়েছেন। জবাবে ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থাপনা লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর দাবি করেছে হিজবুল্লাহ।
অন্যদিকে গাজা যুদ্ধের ৪০০তম দিন𒊎ে শনিবার বন্দীম𓄧ুক্তির দাবিতে তেল আবিবের রাস্তায় নামেন হাজারো ইসরায়েলি। প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তকে পদচ্যুত করা ও যুদ্ধ বন্ধের মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা থেকে কাতার সরে আসায় বন্দীমুক্তি নিয়ে উদ্বেগ জানান তারা। দীর্ঘ আলোচনার পরও যুদ্ধবিরতির চুক্তি না হওয়ায় নেতানিয়াহু প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন ইসরায়েলের সাধারণ মানুষ।