ফিলিস্তিন൲ের গাজার নুসেইরাতে একটি মসজ🐽িদ গুঁড়িয়ে দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ ছাড়া, খান ইউনিসসহ বেশ কয়েকটি এলাকায় দিনভর হামলা চালানো হয়।
শনিবার (২৩ নভেম্বর) গাজাজুড়ে ইসরায়🌜েলি বাহিনীর তাণ্ডবে আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছ🅺েন।
সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার ඣপ্রতিবে🍎দনে এ তথ্য বলা হয়েছে।
গত বছরের অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় প্রায় ৪৪ হাজারের বেশি ♈মানুষ নিহত হয়েছেন। আর আহত হয়েছেন এক লাখ ৪ হাজারেরও বেশি মানুষ।
এদিন গাজার নুসেইরাত এলাকায় একটি মসজিদে ইসরায়েলি বিমান হামলা চালায় নেতানিয়াহু প্রশাসন। শক্তিশালী এ হামলায় বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে মসজিদটি। আসরের নামাজের পর এ ඣহামলা চালানো হয়।
এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। বিধ্বস্ত মসজিদের ধ্বংসস্তুপ থেকে পবিত্র কোরআন শরীফের 🎃বিচ্ছিন্ন পা💃তা উদ্ধারের চেষ্টা করেন এলাকাবাসী।
এক ফিলিস্তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “ইসরায়েলিরা চায় না আমরা ইবাদত করি। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা চাইলে ইসরায়েলের হাজা🦋র বাধা সত্ত্বেও এ মসজিদকে আমরা আবার নতুন করে নির্মাণ করব।”
একইদিনে, খান ইউনিসসহ গাজার বিভিন্ন এলাকায় হামলা চালায় ইসরায়েল। স্বজনদের আহাজারিতে ভারি হয়ে ﷽ওঠে হাসপাতালগুলোর বাইরের🧜 পরিবেশ।
এদিকে, স্থানীয় সময় শনি🌌বার, বৈরুতের বাস্তা এলাকায় পাঁচটি শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ইসরায়েল। এ হামলায় তছনছ হয়ে যায় পুরো এলাকা। ধসে পড়ে একটি আটতলা ভবন। হতাহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। এ ছাড়াও বৈরুতের হাদাত, চৌইফাত ও টায়ার এলাকায় বিমান হামলা চালায় নেতানিয়াহু বাহিনী।
তবে, লেবাননের খিয়াম ও আল-বায়াদা এলাকায় ইসরায়েলি সেনাদের প্রতিহত করে হিজবুল্লাহ। একটি মেরকাভা ট্যাঙ্ককে গাইডেড মিসাইল দিয়ে ধ্বংসের দাবি করেছে সশস্ত্র সংগঠনটি। এ ছাড়া, ইসরায়েলের হাইফায় একটি সামরিক ঘ𒅌াঁটিতে প্রথমবারের মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মিসাইল নিক্ষেপ করেছে হিজবুল্লাহ।