সম্মতি ছাড়া অন্যের য🔜ৌন নিপীড়নমূলক ছবি কিংবা ভিডিও ধারণ রুখতে জাপানে প্রথমবারের মতো আইন প্রবর্তন করা হচ্ছে। ‘ফটো ভিউরিজম’ কিংবা গোপনে অন্তরঙ্গ মুহূর্তের চিত্রগ্রহণের মতো কাজগুলোকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে এ আইনে।
মঙ্গলবার (২ মে ) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনেꦡ এ খবর জানিয়েছে। দেশটির আইন প্রণেতারা নতুন এ আইনটি প্রণয়ন করছেন। এ আইন প্রণয়নের পূর্বে এই ধরনের ফৌজদারি মামলা কিংবা অভিযোগগুলো স্থানীয় আইনের অধীনে বিচার করা হত। এসব আইনের পরিধিতে ব্যাপক ঘাটতি ছিল। ভুক্তভোগীরা সঠিক বিচার পেতেন ন🃏া।
আইনটি জাপানের যৌন অপরাধ সংক্রান্ত বিচারের ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন নিয়ে আসবে বলে ধারণা 🃏করছেন সংশ্লিষ্টরা। এতে ধর্ষণের সংজ্ঞাকেও আরও বিসৃত করা হয়েছে।
আইনটিতে কোনো ব্যক্তির সম্মতি ব্♔যতীত কোনো অন্তরঙ্গ মুহূর্ত কিংবা বিশেষ অঙ্গের ছবি তোলা, বিতরণ অথবা দখলে রাখা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আইন লঙ্ঘনকারীদের তিন বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড কিংবা ২২ হাজার ডলার পর্যন্ত জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।
এ বছরের জুন মাসে যৌন অপ⛄রাধের বিচার সংক্রান্ত এ 🍒আইনটি পাস হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
দীর্ঘদিন থেকে দেশটির জনগণ মোবাইল ফোন ফটোগ্রাফির সাহায্যে করা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের বিচারের জন্য শক্তিশালী একটি আইন প্রণয়নের দাবি জানিয়ে আসছিলেন। তাদের দীর্ঘদিনের আন্দোলনের পর অবশেষে আইনটি পাস হচ্🧸ছে।
২০২১ সালে দেশটির পুলিশ ‘গোপনে ফটোগ্রাফি সংক্রান্ত মামলায় ৫ হাজারের অধিকꦐ ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছিল। এছাড়া ২০১০ সালে প্রায় তিনগুণ মামলা হয়েছিল।
গত মার্চ মাসে প্রকাশিত জাতীয় বিমান চলাচল ট্রেড ইউনিয়নের সমীক্ষা অনুসারে, জাপানে প্রতি ১০ জনের মধ্যে সাতজন ফ্লাইট অ্যাট🎐েনডেন্ট রিপোর্ট ♔করেছেন যে গোপনে তাদের ছবি তোলা হয়েছে।
গোপনে চিত্🎐রগ্রহণ রোধ করতে ইতোমধ্যেই দেশটির ꦐবেশিরভাগ সেলফোন নির্মাতা মোবাইল ডিভাইসে শ্রবণযোগ্য শাটার সাউন্ড ইন্সটল করেছে।