ভারতের লোকসভা নির্বাচনꦇের প্রাথমিক ভোটে এগিয়ে আছে নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ) জোট। এখন পর্যন্ত প্রায় ৫০ শতাংশ আসনের ভোট গণনা শেষ হয়েছে। এর মধ্যে এনডিএ জোট এগিয়ে আছে ২৮৯টি আসনে।
অন্যদিকে, মূল প্রতিপক্ষ রাহুল গান্ধীর কংগ্রেস পার্টির নেতৃত্ব🔴াধীন ইন্ডিয়া জোট এগিয়ে আছে ২৩৩ আসনে। তবে কংগ্রেস এককভাবে এগিয়ে ৯৬ আসনে। আর বিজেপি এককভাবে ২৩৬ আসনে এগিয়ে আছে।
এনডিএ জোট পার্লামেন্টের নিম্ꦯনকক্ষে ৪০০ আসনের চেয়ে বেশি না পেলে তা নরেন্দ্র মোদির সরকারের জন্য বড় প্রতিবন্ধকতা তৈরি করবে। বিশেষ করে, সংবিধানে কোনো ধ🐲রনের সংস্কারের ক্ষেত্রে সুবিধা করতে পারভে না।
অন্যদিকে, কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোট যদি ২০০ আসনের বেশি পায়, তা হবে এই জোটের বড় অর্জন। একইসঙ্গে, তারা বেশ কিছু𒉰 সুবিধাও পাবে। পার্লামেন্টে সরকারের যে কোনো একপাক্ষিক বা একমুখী সিদ্ধান্তের বিরোধিতায় সুবিধা পাবে কংগ্রেᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚস ও মিত্ররা।
মূলত, গত এক দশকে বিরোধী🍃দলীয় নেতার পদ পায়নি কংগ্রেস। এবার পদ পেলে কংগ্রেসকে তা বাড়তি সুবিধা এনে দেবে। সে ক্ষেত্রে বিরোধী দল আরও বেশ কিছু সংসদীয় কমিটিতে সভাপতিত্ব করতে পারবে। পাশাপাশি সরকারি কার্যক্রমের ওপর বা🐷ড়তি নজর রাখতে পারবে।
ধারণা করা হচ্ছে, কোনো কারণে মোদির জোট যদি দুই-তৃতীয়াংশ🔯 আসন না পায় কিংবা পেলেও প্রতিপক্ষরা যদি কাছাকাছি আসꦓন পায়, সেক্ষেত্রে ভেস্তে যেতে পারে বিজেপির ‘এক জাতি এক নির্বাচন পরিকল্পনা’।
মঙ্গলবার (৪ জুন) হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে মন্তব্য করা হয়েছে, দিনের শেষে ভোটের হিসাব পা🥃লটে যেতে পারে। যা ভারতের রাজনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে। এ বিষয়ে খবর প্রকাশ করেছে ডেইলি স্টার বাংলা।
কংগ্রেস কর্মী ও সুপ্✱রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মাদ খান গণমাধ্যমকে বলেছেন, বিজেপির ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সংবিধান সংস🎶্কার করতে হবে। সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও আইনজীবী উপমান্যু হাজারিকার মতে, সরকারের জন্য সংবিধানে বড় ধরনের পরিবর্তন আনা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়বে। কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ বলেন, ‘এটা প্রধানমন্ত্রীর (মোদি) জন্য শুধু রাজনৈতিক নয়, নৈতিক পরাজয়।’