খালিস্তান আন্দোলনের নেতা হারদীপ সিং নিজ্জার হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার জন্য ভারত সরকারকে অভিযুক্ত কর🍸ার পর, এবার কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) বলেছেন যে অটোয়া এই মামলা𒅌য় ‘ভারতের সঙ্গে গঠনমূলকভাবে কাজ করতে চায়’। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস।
এর আগে, নরেন্দ্র মোদির সরকার ট🐲্⛎রুডোর দাবিগুলোকে ‘অযৌক্তিক’ ও ‘রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে দৃঢ়ভাবে তা প্রত্যাখ্যান করেন। এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে ভারত-কানাডা সম্পর্ক কয়েক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে চলে আসে।
দুই দেশের সম্পর্কে উত্তেজনার মধ্যে ভারত বৃহস্পতিবার কানাডিয়ানদের ভিসা আবেদন 𝄹প্রক্রিয়াকরণ বন্ধ করে দেয় এবং কানাডাকে তার কূটনৈতিক কর্মীদের সংখ্যা কমাতে বলে।
এই বিষয়ে কানাডার সম্ভাব্য প্রতিশোধের জল্পনার মধ্যে একজন কর্𒊎মকর্তা জানান যে কানাডার ভিসা স্বাভাবিকভাবে প্রক্রিয়া করা হচ্ছে।
এদিকে জাস্টিন ট্রুডোর অভিযোগ ভারতের চেয়ে কানাডার জন্য ‘বড় বিপদ’ ডেকে এনেছে উল্লেখ ক💞রে পেন্টাগনের সাবেক কর্মকর্তা মাইকেল রুবিন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রকে যদি অটোয়া ও ন༒য়াদিল্লির মধ্যে বেছে নিতে হয়, তবে এটি অবশ্যই পরবর্তীটি বেছে নেবে। কারণ সম্পর্কটি ‘খুব গুরুত্বপূর্ণ’।
জুনে খালিস্তান আন্দোলনের নেতা হারদীপ সিং নিজ্জারকে কানাডার একটি মন্দিরের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয়। সেই ঘটনার তদন্তে ভারতীয় সংস্থা ‘র’-এর ভূমিকা ছিল বলে কানাডার পার্লামেন্টের জরুরি অধিবেশনে দাবি করেন ট্রুডো। হারদীপ হত্যার ঘটনায় দায় অস্বীকার করে ভারত। ভারতের পররাষ্ট্র মন্𒁃ত্রণালয় পাল্টা অভিযোগ করে, ভারতের সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় সংহতির বিরোধী শক্তিকে কানাডা আশ্রয় দিচ্ছে বলে।