পাকিস্তানের বেলুচিস্তানের মুসাখেল জেলায় অজ্ঞাত সশস্ত্র ব্যক্তিরা বাস থামিয়ে অন্তত ২৩ যাত্রীকে গুলি করে হত্যা করেছে। সোমবার (২৬ আগস্ট) এই তথ্য﷽ জানিয়েছে পাকিস্তানের গণমাধ্যম ডন।
এক কর্মকর্তা জানান, নিহতদের ব্যক্তিগত পরিচয় যাচাই করে তারা পাঞ্জাবের বাসিন্দা, এ বিষয়টি নিশ্চিতের ꦅপর তাদের ওপর গুলি চালা꧒য় আততায়ীরা।
সহকারী কমিশনার (এসি) নাজিব কাকার জানান, কিছু সশস্ত্র ব্যক্তি মুসাখেলের রারাশাম এলাকায় মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ করে রাখে। তারা বাস থেকে যাত্রীদের বের হয়ꦯে আসতে বলে তাদের ওপর গুলি চালায়।
তিনি উল্লেখ করেন, নিহতরা সবাই পাঞ্জাবের বাসিন্দা।
তিনি আরও জানান, সশস্ত্র ব্যক্তিরা ১০টি গাড়িতে🍎 অগ্নিসংযোগ করে।
এসি জানান, পুলিশের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে𓄧 পৌঁছে🐠 মরদেহগুলো হাসপাতালে স্থানান্তর করে।
বেলুচিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী সরফরাজ বুগতি এই জঙ্গ🍬ি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।
তিনি ভুক্তভোগীদের পরিবারের সদস൩্যদের সমবেদনা জানান।
তিনি এই `সন🌸্ত্রাসীদের` দৃষ্টা🔯ন্তমূলক শাস্তি দেওয়ার অঙ্গীকার করেন।
আকাশপথে পাকিস্তান হয়ে ফিরলেন মোদি, প্রথা মেনে শুভেচ্ছাবার্তা না দেওয়ায় সমালোচনা
♑চার মাস আগেও পাঞ্জাবের বাসিন্দাদের ওপর একই কায়দায় হামলা চালায় সন্ত্রাসীরা।🐎 নশকির কাছে একটি বাস থেকে যাত্রীদের বের করে এনে তাদের আইডি কার্ড পরীক্ষা করা হয়। তারপর পাঞ্জাব থেকে আসা নয় ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
গত বছরের অক্টোবরে বেলুচিস্তানের কেচ জেলায় ছয় পাঞ্জাবি দিনমজুরকে অজ্ঞাত বন্দুকধারীরা গুলি করে হত্যা করেন। পুলিশ জানায়, এই পরিকল্পিত হামলার লক্ষ্য ছিল পাঞ্🌱জাবিরা। নিহতদের সবাই দক্ষিণ পা🅰ঞ্জাবের বাসিন্দা ছিলেন।
২০১৫🎃 সালেও তুরবাতে দিনমজুরদের শিবিরে সূর্যোদয়ের আগে হামলা চালিয়ে ২০ জন পাঞ্জাবি কর্মীদের হত্যা করে বন্দুকধারীরা।