তীব্র সংঘাতের মধ্যেই ইসরায়েলে পা রেখেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন। সংক্ষিপ্🍌ত এ স🥀ফরে তিনি ইসরায়েলি কর্মকর্তা এবং ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বলে জানা গেছে।
এক প্রতিবেদনে বিবিসি জ🃏ানিয়েছে, ইসরায়েলের প্রতি সংহতি প্রকাশ করতেই ব্লিংকেন এ সফর করছেন। ইসরায়েলের উদ্দেশে দেশ ছাড়ার আগে ব্লিঙ্কেন সাংবাদিকদের বলেন, “আমি খুবই সহজ এবং পরিষ্কার বার্তা দিতে চাই যে, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের পাশে আছে।”
হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের সংঘাতে শুরু থেকেই তেল আবিবকে সমর্থন দিয়ে য🐈াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। হামাসের সঙ্গে লড়াইয়েꦉ সহায়তা করতে একদিন আগেই ইসরায়েলে বিভিন্ন ধরনের সামরিক সরঞ্জাম পাঠিয়েছে ওয়াশিংটন। মার্কিন সামরিক সরঞ্জাম বহনকারী প্রথম বিমানটি সম্প্রতি দক্ষিণ ইসরায়েলের নেভাটিম বিমান ঘাঁটিতে পৌঁছেছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করা এক বিবৃꦰতিতে জানিয়েছে, যুদ্ধের সময়ে আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে দুদেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে সহযোগিতা একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড স্ট্রাইক গ্রুপও পূর্ব ভূমধ্যসাগরে অবস্থান 🀅করছে বলে জানা গেছে।
গাজা উপত্য🍸কায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় এখন পর্যন্ত ১২০০ জনের মৃত্যুর খ♏বর পাওয়া গেছে। এছাড়া আহত হয়েছেন আরও সাড়ে পাঁচ হাজারের বেশি মানুষ। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।