• ঢাকা
  • শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ভারতের লোকসভা নির্বাচন

শুরুতেই এগিয়ে বিজেপির জোট


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জুন ৪, ২০২৪, ১০:১৬ এএম
শুরুতেই এগিয়ে বিজেপির জোট

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ৫৪৩ আসনের ভোট গণনা শুরু হয় সকাল সাড়ে ৮টায়।  গণনা শুরুর আগেই গুজরাটের সু꧅রাট লোকসভা আসনে জয়লাভ করেছে বিজেপি। একমাত্র এই আসনেই ভোট গণনার আগেই ফল প্রকাশ হয়েছে। কারণ, এ আসনে বিনা প্রতি▨দ্বন্দ্বিতায় জিতে গেছেন বিজেপি প্রার্থী মুকেশ দালাল।

প্রথম꧅ে গণনা হচ্ছে পো♓স্টাল ব্যালটের ভোট। এরপর একে একে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) ভোট গণনা শুরু হবে। 

প্রথম ঘণ্টায় এগিয়ে আছে ক্ষমতাসীন বিজেপির জোট এনডিএ বা ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স। বিপরীতে প্রধান বিরোধী দল কংগ্রে🅺সের নেতৃত্বে ইন্ডিয়া জোট🔥 বেশ খানিকটা পিছিয়ে আছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির দেওয়া তথ্য অনুসারে শেষ খবর পাও𓃲য়া পর্যন্ত বিজেপির এনডিএ জোট পেয়েছে ২৭৭টি আসন এবং ইন্ডিয়া জোট পেয়েছে ২০৩টি আসন। অন্যানಌ্য দলগুলো পেয়েছে ১৬টি আসন। এই ফলাফল থেকে অনুমান করা যাচ্ছে যে, শেষ পর্যন্ত টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় বসতে যাচ্ছে মোদির বিজেপি।

টানা ৪৪ দিন ধরে চলা ৭ ধাপের ভোট শেষে ফলাফল ঘোষণা হতে যাচ্ছে আজ। এই নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন ভারতের প্রায় ৬৪ কোটি মানুষ। তবে যে বা যারাই জিতুক না কেন, সেখানে ব্যবধান গড়ে দেবে ভারতের বেশ কয়েকটি রাজ্য। আর সেগুলো হলো—বাংলাদেশ সংলগ্ন ভারতীয় রাজ্য পশ্চ🍰িমবঙ্গ, মহারাষ্ট্র, বিহার, তেলেঙ্গানা, ওডিশা, অন্ধ্র প্রদেশ, কর্ণাটক ও উত্তর প্রদেশ। এ ছাড়া, বিজেপি ভারতের দক্ষিণের অন্যান্য রাজ্যগুলোতে কতটা ভালো করে তারা ওপরও অনেক কিছুই নির্ভর করেꦛছে।

এদিকে, এর আগে এই গণনায় ক্ষমতাসীন বিজেপি ব্যাপক কারচুপির চেষ্টা চালাবে বলে অভিযোগ করেছ🎉ে কংগ্রেসসহ অন্যান্য বিরোধী দল। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ভোট গণনার প্রক্রিয়াটির ওপর এবার বিশেষ মনোযোগ দিয়েছে বিরোধী দলগুলো। গণনায় যেন কোনো কারচুপি না হয়, সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে শেষ ভোটটি গণনার আগ পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের মাটি কামড়ে পড়ে থাকার নির্দেশ দিয়েছে অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটি (এআইসিসি)। নেতা-কর্মীদের আরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, সকাল থেকে টেলিভিশনের পর্দায় গণনার খবর না দেখে তারা যেন পার্টি অফিসে গিয়ে সময় কাটায় এবং গোলযোগের খবর পেলেই যেন সদর দপ্তরকে জানায়।

ভোট গণনার একদিন আগে সꦫোমবার বিকেলে কংগ্রেসের সদর দপ্তর থেকে সবগুলো রাজ্য কংগ্রেসকে ওই নির্দেশ🔯না পাঠানো হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, মঙ্গলবার সকালেই দলের নেতা-কর্মীরা যেন রাজ্য ও জেলার পার্টি অফিসের উপস্থিত থাকেন। এ জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নিতে স্থানীয় নেতৃত্বকে বলা হয়েছে।

নির্দেশনায় দুটি ফোন নম্বরও উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, সাধারণ মানুষ কোনো গণনা কেন্দ্রে গোলযোগের খবর পেলেই যেন ওই নম্বরে যোগাযোগ করে জানায়। শুধু কংগ্রেস নয়, সব বিরোধী দলই মঙ্গলবারের গণনাকে বিগত ভোটের থেকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দিচ্ছে বলে জানা গেছে। গত শনিবার দিল্লিতে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের বাড়িতে ইন্ডি জোটের বৈঠকে সব নেতাই আশঙ্কা করেছিলেন—বুথ ফেরত জরিপে বিজেপির বিপুল🥃 জয়ের সমীক্ষা প্রকাশ করে বিরোধী নেতা-কর্মীদের মনোবল ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। পরে গণনা কেন্দ্রে কারচুপি করবে বিজেপি।

গণনার একদিন আগে সোমবার বিকেলে এআইসিসির জারি করা নির্দেশনাকে দাঙ্গা বাঁধানোর চিঠি বলে আখ্যায়িত করেছেন বিজেপির সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম সেলের প্রধান অমিত মালব্য। এ বিষয়ে এক পোস্টে তিনি বলেছেন, কংগ্রেসের এত কিছু করার কোনো প্রয়োজন ছিল না। ভোট গোনা হবে গণন𝓡া কেন্দ্রে। কংগ্রেসের নেতা-কর্মীরা পার্ট🌌ি অফিসে কী করবেন।

কংগ্রেস গোলমাল করে ভোট গণনা বানচ🌠াল করতে চাইছে বলেও ꧃মন্তব্য করেন বিজেপি নেতা মালব্য।

Link copied!