• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বিয়ের ১২ দিন পর স্বামী জানলেন স্ত্রী একজন পুরুষ


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মে ২৮, ২০২৪, ০৩:২৩ পিএম
বিয়ের ১২ দিন পর স্বামী জানলেন স্ত্রী একজন পুরুষ

ইন্দোনেশিয়ার ২৬ বছর বয়সী এক যুবক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরিচিত হয়ে বিয়ে কꦉর🌊েছিলেন আদিন্দা কানজাকে। কিন্তু বিয়ের ১২ দিন পর ওই যুবক জানতে পারেন, তার স্ত্রী আসলে একজন ছদ্মবেশী পুরুষ। 

হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি সংবাদমাধ🍸্যম সাউথ চায়না মর্নি🍎ং পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

আদিন্দা কানজা নামের ওই নারী ছদ্মবেশী পুরুষের সঙ্গে ওই যুবকের পরিচিয় ২০২৩ 🐬সালে, একটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। প্রকৃত পরিচয় প্রকাশ না করে ওই যুবক নিজেকে পরিচয় দিয়েছেন একে হিসেবে। 

তিনি জানিয়েছেন, তারা যখন প্রথমবার দেখা করেন, সে সময় আদিন্দা কানজা ঐতিহ্যবাহꦐী ইসলামি পোশাক পরেছিলেন। সে সময় তার মুখমণ্ডলের পুরোটাই নেকাবে𒊎 ঢাকা ছিল। 

তবে সে সময় একে বিষয়টিকে খুব একটা পাত্তা দেননি। বরং ইসলামের প্রতি তার প্রেমিকার নিবেদন থেকে দেখে মনে মনে খুশি হয়েছিলেন। একপর্যায়ে একে আদিন্দা কানজার প্রেমে পড়ে যান এবং বিয়ে করার সি﷽দ্ধান্ত নেন। এ সময় আদিন্দা কানজা জানান, এই দুনিয়ায় তার পরিবারের কেউ বেঁচে নেই। তাই তারা খুব সাদামাটাভাবে বিয়ে করেন। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সারা হয় একের বাড়িতে।

বিয়ের পরই বাঁধে মূল বিপত্তি। বিয়ের পরও আদিন্দা কানজা নেকাবের আড়ালে তার চেহারা লু🃏কাতে থাকেন। এমনকি একের পরিবারের সদস্যদের সামনেও তিনি তার নেকাব সরাতে প্রত্যাখ্যান করেন। এমনকি বিয়ের পর মাসিক বা পিরিয়ডের দোহাই দিয়ে একের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনেও অস্বীকৃতি জানান।

আদিন্দা꧙ কানজার এমন সন্দিহান আচরণের ১২ দিন পর একে তার স্ত্রীর ব্যাপারে খোঁজখবর করতে শুরু করেন এবং দেখতে পান যে, আদিন্দার বাবা-মা উভয়েই জীবিত আছেন। তবে তারা জানতেন না, তাদের সন্তান একের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে জড়িয়েছে। তদন্তের একপর্যায়ে একে জানতে পারেন, আদিন্দা কানজা আসলে একজন পুরুষ এবং তাঁর পুরো নামের অদ্যাক্ষরগুলো হলো ইএসএইচ এবং তিনি ২০২০ সাল থেকেই নারীদের মতো পোশাক পরে চলাফেরা করতেন।

পরে আদিন্দা কানজাকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন একে। পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে জানান, তিনি একেকে বিয়ে করেছে মূলত তার পরি𓂃বারের সম্পত্তি হাতিয়ে নিতে। এ বিষয়ে পুলিশ বলেছে, ‘আপনি যদি তাদের বিয়ের ছবি দেখেন তাহলে দেখবেন, আদিন্দা দেখতে একেবারে সত্যিকারের নারীদের মতো। তার কণ্ঠস্বরও নারীদের মতো। তাই তাকে পুরুষ বলে সন্দেহ করার কোনো কারণ ছিল না।

পুলিশ আরও জানিয়েছে, আদিন্দার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ🌞 আনা হয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার আইন অনুসারে প্রতারণার অভিযোগে তাঁর চার বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে।

Link copied!