মার্কিন দဣূতাবাসের দুই কর্মকর্তাꦉকে বহিষ্কার করেছে স্পেন। স্প্যানিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার অভিযোগে ওই কর্মকর্তাদের বহিষ্কার করা হয়।
শুক্রꦰবার (৮ ডিসেম𒁏্বর) এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গোপনীয়তা বিনিময়ে স্প্যানিশ দুই কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা 🌜করার অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের দুই কর্মকর্তাতে বহিষ্কার করেছে স্পেন।
বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী মার্গারিটা রোবেলস যুক্তরাষ্ট্রের কাছে এ বিষয়ে স্পেন অভিযোগ করেছে বলে জানিয়েছেন। তবে এ ঘটনায় দেশ দুটিরꦆ মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক নষ্ট হবে না বলে জানিয়েছেন তিনি।
রোবেলস সাংবাদিকদের বলেন, “স্পেন এবং যুক্তরাষ্ট্র একে অপরের মিত্꧑র দেশ এবং অংশীদার। আমাদের ক্ষতি করতে পারে এমন সমস্যাগুলো যখন আছে, তখন সেগুলো নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি মোকাবিলাও করতে হবে। কিন্তু কোনোভাবেই এটি আমাদের সম্পর্ℱককে প্রভাবিত করবে না।”
সংবাদপত্র এল পাইসের প্রতিবেদ🎀ন অনুযায়ী, মাদ্রিদের অনুরোধে মার্কিন দূতাবাসের দুইজন কর্মীকে বিচক্ষণতার সাথে অপসারণ করা হয়েছে। মূলত একটি তদন্তে স্প্যানিশ গোয়েন্দা এজেন্টদের কাছ থেকে বড় অংকের অর্থ বিনিময়ে তথ্য পাওয়ার পর তারা এ পদক্ষেপ নেয়।
বিচার বিভাগীয় তদন্তে স্পেনের গোয়েন꧂্দা সংস্থা সিএনআইয়ের নিয়মবহির্ভূত আচরণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে নিশ্চিত করেছেন মꦆার্গারিটা। এছাড়া দূতাবাসের দুই কর্মীর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ কোনো বিষয়বস্তু আদান-প্রদান করা হয়েছে তা স্পষ্ট নয়।
এল পাইস জানিয়েছে, গোয়েন্দা সংস্থা সিএনআইয়ের এক এলাকার প্রধান এবং তার সহকারীকে দুই মাস আগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। কিন্তু পরে একটি আদালত তাদের সেই মামলাটিಌ গোপন রাখার নির্দেশ দেয়।
পত্রিকাটিতে আরও বলা হয়, এই ঘটনায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত জুলিসা রেইনোসোকে স্প্যানিশ কর্তৃপক্ষ তলব করে। তবে তিনি এই ঘটনার সঙ্গে তার সংশ্লিষ্ট🍷তার বিষয়ট🧜ি অস্বীকার করেন।
পত্রিকাটি আর♋ও জানায়, মাদ্রিদে মার্কিন দূতাবাসে নিযুক্ত কমপক্ষে দুই মার্কিন কর্মকর্তা সরাসরি সিএনআই গুপ্তচর নিয়োগের সাথে জড়িত ছিলেন। তাদের স্পেন থেকে বহিষ্কার কর💖া হয়েছে।
এল পাইস মার্কিন দূতাবাসের ওই কর্মীদের কাজকে ‘প্রকাশ্য শত্রুতামূলক কাজ’ বলে অভিহিত করেছে। এর আগে স্প্যানিশ আউটলেট এল কনফিডেনসিয়াল সোমবার (৪ ডিসেম্বর) প্রথমবার দুই সিএনআই কর্মীকে গ্রেপ্তারের কথা জানায়। এর জবাবে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি। এছাড়া মাদ্রিদে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস এবং স্পেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও এ বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।