• ঢাকা
  • রবিবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বন্যা পরবর্তী সময়ে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যা করবেন


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৬, ২০২৪, ০৩:৩৩ পিএম
বন্যা পরবর্তী সময়ে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যা করবেন
ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। বিভিন্ন এলাকার পানি নেমে গেছে। এবারের  ভয়াবহ বন্যায় ঘর বাড়ি ডুবে গেছে, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেক বেশি। পানিবন্দী অবস্থায় দিনের পর দিন কাটাতে হয়েছে অসংখ্য🌳 মানুষের। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বন্যার পর পানি যখন কমতে শুরু করে তখন বেশি সতর্কতার প্রয়োজন হয়। বন্যার পর স্বাস্থ্য সুরক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ বন্যার পানি বিভিন্ন ধরনের রোগজীবাণু বহন করে যা মানুষের শরীরে নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটাতে পারে। চলুন জেনে নেই, বন্যা পরবর্তী সময়ে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যা যা করবেন-

পানি নেমে গেছে তাই নিজেꦇই বাড়ি চলে গেলে হবে না। বন্যা নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ বাড়ি ফেরা নিরাপদ ꦅবললেই বাড়ি যান। বিশেষত বৈদ্যুতিক তার, গ্যাস লিক বা অন্যান্য বিপজ্জনক অবস্থার জন্য।

বাড়ি ও আশপাশের এলাকা পরি🎃ষ্কার করার সময় গ্লাভস এবং বুট ব্যবহার করুন। আবার বন্যার কারণে পোকামাকড় ঘরে বা শুকনো জায়গায় উঠে আসে। তাই পরিষ্কার করার সময় গ্লাভস এবং বুট ব্যবহার করুন।

১) 🌸বন্যা পরবর্তী সময়ে ভেজা বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি থেকে দূরে থাকুন, এতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়া🌄র ঝুঁকি আছে।

২) বাড়িতে পৌঁছেই মেইন সুইচ চালু করে দেবেন না। সবকিছু ভালো♒মত পরীক্ষা করে তারপর বিদ্যুৎ চালু করা উচিত। ভালো হয়, পুরো বাসার বৈদ্যুতিক সংযোগ ইলেকট্রিশিয়ান দিয়ে পরীক্ষা কর🧸িয়ে নেওয়া। সংযোগ নিরাপদ হলেই মেইন সুইচ অন করতে হবে।

৩) বন্যার পরও বিশুদ্ধ পানির অভাব থাকে। আবার সবসময় বিশুদ্ধ পানি পান 🎐করা জরুরি। তাই বোতলজাত পানি না পেলে, পানি বিশুদ্ধকরণ পদ্ধতির মাধ্যমে বিশুদ্ধ করে নিতে হবে।

৪) পর্যাপ্ত খাব⛄ার না পেয়ে তারা দুর্বল হয়ে যেতে পারে। ফলে নানা রোগে শিশুরা আক্রান্ত হয়। তাই শিশুদের পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের বিষয়টিও খেয়াল রাখতে হবে। বিভিন্ন ত্রাণ সামগ্রী শিশুদের খাবার আলাদা করে রাখতে হবে। শিশুরা দুর্বল অনুভব করলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

৫) বন্যা-দূꦑষিত প্রতিটি ঘর পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করতে জীবাণুনাশক উপাদান ব্যবহার করুন। এরপর শুকিয়ে নিন। শুকনো ঘর ও আঙিনায় ছিটিয়ে দিন ব্লিচিং পাউডার।

৬) ত্বকের সংক্রমণ এড়াতে বন্যার পানির সংস্পর্শ থেকে দূ🦂রে থাকুন। খাবার খাওয়ার আগে এবং টয়লেট ব্যবহারের পর সাবান ও পরিষ্কার পানি দিয়ে হাত ধোয়া অত্যন্ত জরুরি।

৭) বন্যার নোংরা ময়লা পানি দিয়ে চোখ প🐈রিষ্কার করবেন না। অপরিষ্কা꧋র হাত চোখে লাগাবেন না। ঘুমানোর সময় যে চোখ উঠেছে সেই কাতে ঘুমান।

৮) প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধ এবং অ্যান্টিসেপটিক সঙ্গে রাখুন। ছোটখাটো সমস্যাকেও এড়িয়ে না গিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্🅠থা নিন।

৯) বিভিন্ন পানিℱবাহিত রোগ যে𓄧মন- ডায়রিয়া, কলেরা, টাইফয়েড ইত্যাদি পানিবাহিত রোগের লক্ষণ সম্পর্কে সচেতন থাকুন। যেকোন সমস্যায় চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হোন। 

Link copied!