• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


গরমে স্বস্তি দেবে মাটির কলসির ঠান্ডা পানি, রয়েছে উপকারও


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: এপ্রিল ২৯, ২০২৪, ০৩:১৫ পিএম
গরমে স্বস্তি দেবে মাটির কলসির ঠান্ডা পানি, রয়েছে উপকারও
ছবি: সংগৃহীত

তাপদাহ দিন দিন বেড়েই চলছে। তাপমাত্রা ইতোমধ্যে ৪২ ডিগ্রির ওপরে উঠে গেছে। প্রচণ্ড গরমে ঘাম হয়ে শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যাচ্ছে। যার কারণে কিছুক্ষণ পরপরই তৃষ্ণা পায়। তৃষ্ণা পেলে পানিতে চুমুক না দেওয়া পর্যন্ত যেন প্রশান্তি মেলে না। তাও ঠান্ডা পানি। কিন্তু ফ্রিজের ঠান্ডা পানি খেতে বারণ রয়েছে বিশেষজ্ঞদের। বরং প্রাকৃতিকভাবে পানি ঠান্ডা করার পরামর্শ দিয়েছেন। প্রাকৃতিকভাবে খাবার পানি ঠান্ডা করার অন্যতম উপায় মাটির পাত্র বা কলসি। মাটির কলসিতে খাবার পানি রাখলে তা দীর্ঘ সময় ঠান্ডা থাকে। এমনকি এতে স্বাস্থ্যের উপকারও পাওয়া যায় বলে জানিয়েছেন🐼 বিশেষজ্ঞরা।

বিশেষজ্ঞরা জানান, মাটির পাত্র বা কলসিতে পানি রাখলে শরীর যেমন ঠান্ডা থাকে, তেমনই উপকার হয়। মাটির পাত্রে অসংখ্য আণুবীক্ষণিক ছিদ্র থাকে। যা দিয়ে অল্প পরিমাণ পানি চুঁইয়ে বাইরের পৃষ্ঠে আসে এবং বাষ্প হয়ে যায়। পানি বাষ্পীভূত হওয়ার সময়ে কিছুটা তাপ শোষণ করে নেয়। তাই মাটির পাত্রটি ঠান্ডা থাকে। তাই গরমের দিনে ঠান্ডা পানি খেতে এটি হতꦯে পারে ভালো উপায়। এছাড়াও এই পদ্ধতিতে পানি ঠান্ডা করে খেলে আরও উপকারও পাওয়া যায়।

মাটির পাত্রে রাখা খাবার পানিকে খনিজ ও ভিটামিন পাওয়া যায়। যা গরমে হিট স্ট্রোক ঠেকাতে♒ পারে।🌊 তাছাড়া গরমে মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব হলে মাটির পাত্রে রাখা পানি পান করা যেতে পারে। এতে শরীর চাঙ্গা হয়।

এছাড়াও ফ্রিজ়ের কনকনে ঠান্ডা পানিতে গলায় সংক্রমণ হতে পারে। সেখানে মাটির পাত্রে রাখা পানি পানে𓂃 সেই ঝুঁকি নেই। বরং শরীর তৃপ্ত থাকে এবং গলার সংক্রমণের শঙ্কাও থাকে না।

বিশেষজ্ঞরা আরও জানান, মাটির কলসিতে রাখা পানি পানে পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি হয়। এই পানি পাকস্থলিতে খাবার হজমের জন্য অনেক রকম অ্যাসিড তৈরি করে। এই পানিতে ক্ষার জাতীয় উপাদানের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। যা থেকে পেটে বিভিন্ন প্রকার অ্যাসিড প্রশমিত হয় এবং অম্ল-ক্ষারের ভারসাম্য থাকে। তাই গরমে হজমপ্রক্রিয়া স্বাভাবিক র🌠াখতে ম𝄹াটির পাত্রে রাখা পানি পান করা জরুরি।

Link copied!