বয়স বেড়ে চলে তার নিজের নিয়মে। চাইলেও তা আটকে রাখা সম্ভব নয়। বয়সের হাত ধরে শরীরে বাড়তে পারে নানান রকম সমস্যা। বয়স বাড়তে শুরু করলে শরীরের অন্যান্য সমস্যার সঙ্গে সঙ্গে চোখে দেখা দিতে পারে ছানিজনিত সমস্যা, যাকে বলে ক্যাটারক্ট। এই রোগে চোখের লেন্স ঘোলা হয়ে দৃষ𝔍্টিশক্তি কমে যায়। এছাড়া দেখা দেয় আরও সমস্যা। তাই বয়স ৩০ পেরোলেই নিয়মিত চক্ষু পরীক্ষা করানো উচিত।
জেনে নিন, ৩০ পেরোলে চোখের🎶 যেসব পরীক্ষা করে নেয়া ভালো।
- ৩০ পেরোলে চিকিৎসকদের পরামর্শ নিয়ে মায়োপিয়া, হাইপারোপিয়া এবং প্রেসবায়োপিয়া পরীক্ষা করানো উচিত। এই তিনটি পরীক্ষার মাধ্যমে চোখের দৃষ্টিশক্তির মান কেমন তা যাচাই করা হয়।
- চোখের পেশিগুলো ঠিকমতো কাজ করছে কিনা, সেই পরীক্ষা করাতে হবে।
- চোখ সঠিক রং চিনতে পারছে কিনা, সেটাও পরীক্ষা করিয়ে নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকরা আপনার সামনে রঙিন ছবি ধরবেন। আপনার দৃষ্টিতে সব রং ধরা পড়ছে কিনা, সেটা জানা ভীষণ জরুরি।
- চোখের মণি আলোতে ঠিকঠাক সাড়া দিচ্ছে কিনা, সেটাও পরীক্ষা করাতে হবে।
- অনেকের রেটিনায় ফুটো হয়ে যায়। নিয়মিত চোখের পরীক্ষা না করলে সেটা ধরাও পড়ে না! এর ফলে কমতে থাকে দৃষ্টিশক্তি। বাড়ে অন্ধত্বের ঝুঁকি। সেই কারণেই আপনার
চোখের বিভিন্ন স্নায়ুগুলো এবং রেটিনা ঠিকমতো কাজ করছে কিনা, তা-ও পরীক্ষা করিয়ে নিতে হবে।