পৃথিবীতে পুষ্টিকর ফলগুলোর মধ্যে অ্যাভোকাডো একটি। কেননা, এর মধ্যে আছে নানা ঔষধি গুণও। পুষ্📖টিবিদেরা বলছেন, অ্যাভোকাডোর মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে। তাই প্রদাহজনিত ব্যথা-যন্ত্রণা নিরাময়ের ক্ষমতা রয়েছে এই ফলের। এর ম🔴ধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন, খনিজ পদার্থ, ভিটামিন এ, সি, ই ও কে। আছে প্রচুর পটাসিয়াম, যা কলার চেয়ে ৬০ ভাগ বেশি। ১৮ ধরনের অ্যামাইনো অ্যাসিড, ৩৪% স্যাচুরেটেড ফ্যাট। অ্যাভোকাডোতে স্বাস্থ্যকর ফ্যাটের পরিমাণ বেশি। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবেও কাজ করে। অর্থাৎ শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের করতে সহায়তা করে।
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যথা-যন্ত্রণা নিরাময়ে বিশেষ ভাবে কার্য🍒কর হল ওলেয়িক অ্যাসিড। এই উপাদꦺানটি রয়েছে অ্যাভোকাডোর মধ্যে। এ ছাড়াও এমন কিছু খনিজ রয়েছে যেগুলি পেশির টান ধরা বা ব্যথা-যন্ত্রণা নিরাময়েও সাহায্য করে। এছাড়াও আছে আরও উপকরিতা
হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়
রক্তচাপ কমাতে, ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে এবং ধমনী ফলকের ধীর বিকাশ ঘটাতে অ্যাভোক্যাডো খুবি উপকার🐻ী। তাছাড়া অস্বাভাবিক হার্ট স্পন্দন, হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের 💙সম্ভাবনা হ্রাস করতে অ্যাভোকাডোর তুলনা নেই।
প্রদাহজনিত ব্যথা নিরাময় করে
এই ফলের মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু স্বাস্থ্যকর ফ্যাট। অ্যাভোকাডোর মধ্যে 🏅যে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে তা প্রদাহজনিত ব্যথা নিরাময় করতে সাহায্য করে।
শরীরে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ করে
ভিটামিন ই, সি এবং ক্যারোটিনয়েডের মতো উপাদান রয়েছে অ্যাভোকাডোতে। এগুলি আসলে এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। ꧂শরীরে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
ঘুম ভালো হয়
অ্✃যাভোকাডোতে যে ম্যাগনেসিয়াম থাকে তা শরীরের ক্লান্তি দূর করে এবং ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে। কোমর বা পিঠের পেশিতে ব্যথা হলেও এই ফলটি খাওয়া যেতে পারে।
ইলেক্ট্রোলাইটের সমতা বজায় রাখে
অ্যাভোকাডোতে থাকা পটাশিয়াম শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের সমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। স্নায়ুতন্ত্রের কাজকর্ম সঠিক ভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি, পে💮শিত🐈ে টান ধরা কিংবা খিঁচ লাগার মতো উপসর্গও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে
অ্যাভোকাডোতে দুটি অত্যন্ত গু⛎রুত্বপূর্ণ ক্যারোটিনয়েড থাকে- লুটেন এবং জেক্সানথিন। লুটেইন এবং জেক্সানথিন উভয়ই চোখের স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয়। এই দুটি ক্যারোটিনয়েড আলাদা আলাদাভাবে কাজ করে, তবে একসঙ্গে আরো ভালো কাজ করে। এর ফলে চোখে ছানিও পড়ে না।