খারাপ কোলেস্টের মানুষের শরীরের জন্য ক্ষতিকর। খারাপ কোলেস্টেরল অর্থাৎ কম ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন। যা কোলেস্টেরল, চর্বি এবং প্রোটিন দ্বারা গঠিত। এতে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি হয় এবং প্রোটিনের পরিমাণ কম হয়। খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক এব🐠ং অন্যান্য রꦅোগ বেড়ে যাবে। তাই খারাপ কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখা অত্যন্ত জরুরি।
জীবনধারা এবং খাদ্যাভাসের পরিবর্তনের মাধ্যমဣে খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। বিশেষ করে সবুজ শাকসবজি খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও তিনটি প্রধান কাজ করলে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমꦜে যাবে।
বিশেষজ্ঞরা জানান, ধূমপান-মদ্যপান বন্ধ করতে হবে। প্যাকেটজাত খাবার খাওয়া বন্ধ করতে হবে। সবুজ শাকসবজি খেতে হবে। আর 🙈সময়মতো ঘুমাতে হবে। তবেই খারাপ কোলেস্টে🍎রল কমে যাবে।
ঘুম থেকে উঠেই অনেকে ধূমপান করেন। এটি শুধু ফুসফুসের ক্ষতি করে না, বাড়িয়ে দেয় ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রাও। তাই এই অভ্যাসেও রাশ টানতে হব꧙ে। বরং সকালে উঠে খালি পেটে একগ্লাস পানꦏি পান করতে হবে। এতে শরীরের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়া স্বাভাবিক থাকে।
সেলারি খেলে শরীরে উপস্থিত খারাপ কোলেস্টেরলের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে। তাই এꦰটি খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। সেলারিতে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য কোলেস্টেরল কমায়। সবুজ শাকসবজিও কোলেস্টেরল কমাতে খুবই কার্যকর বলে বিবেচিত হয়। ফুলকপি, বা🐻ঁধাকপি, পালং শাক, টমেটো খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে পারে।
এছাড়াও নিয়মিত ঘুম꧅ শরীরের অন্যান্য কাজকে ঠিক রাখে। সঙ্গে কোলেস্টেরলও কমায়। প্রতিদিন ৮ ঘণ্টা পর্যাপ্ত ঘুম কোলেস্টেরল কমিয়ে দেবে। রাত জেগে না থাকা এবং সকালে ঘুম থেকে ওঠার নিয়মকে আয়ত্ত করতে হবে। মূলত, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের অভ্যাস থেকেই খারাপ কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব বলে জানাচ্ছেন 🐼বিশেষজ্ঞরা।