কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন প্রযুক্তি যেন তারকাদের কাছে হুমকিস্বরূপ। সুযোগ পেলেই এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে শোবিজের অনেক তারকাকে নিয়েই তৈরি🔜 করা হচ্ছে ‘আপত্তিকর’ ভিডিও।
গত বছর ভারতের বেশ কয়েকজন অভিনেত্রীর ‘‘আপত্তিকর’ ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সম্প্রতি এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে সানি লিওনের নাম। ইন্ডিয়া টুডেকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সানি লিওন নিজেই জানিয়েছ🦹েন এ কথা।
ইন্ডিয়া টুডের সঙ্গে সানির আলাপচারিতায় উঠে এসেছিল প্রযুক্তির ꧂অপব্যবহারের বিষয়টি। এসময় তিনি বলেন, ‘এটি সাম্প্রতিক ইস্যু নয়। সত্যি বলতে, আমাকে নিয়েও ডিপফেক (আপত্তিকর) ভিডিও তৈরি হয়েছে। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে আমি চিন্তিত নই। আমি বিষয়টি নিয়ে মানসিকভাবে প্রভাবিত হতে দিইনি। তবে কম বয়সী অনেক মেয়ে আছে, যারা এ সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে। তারা বুঝতে চায় না, এতে তাদের কোনো দোষ নেই; তাদের কোনো ভুল নেই।’
তাদেরকে পরামর্শ দিয়ে সানি লিওন বলেন, কম বয়সী কোনো মেয়ের সঙ্গে যদি এমন খারাপ কিছু ঘটে, তবে তারা যেন সাইবার সেলে যোগাযোগ করে। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে যেন নিজের সমস্যার কথা খুলে বলে। এ বিষয়ে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে। তা ছাড়𓆉💦া সোশ্যাল মিডিয়ায় অভিযোগ জানালেও প্রযুক্তিগত সহায়তা পাওয়া যায়।
ডিপফেক বা আপত্তিকর ভিডিও প্রসঙ্গে ফ্যাক্ট চেকিং ওয়েবসাইটগুলো দাবি করেছে, এসব ভিডিও এআই-এর সাহায্যে পরিবর্তন করা হয়। এ ধরনের টুল ব্যবহার করে, অন্য কারো মুখ ভিডিওতে বসানো 💦যায়। এতে বিভ্রান্ত🍌ি তৈরি হয় এবং অনেকে এগুলোকে সত্যিকারের ভিডিও মনে করেন।
‘বিগ বস’ রিয়েলিটি শোয়ের মাধ্যমে ভারতীয় শোবিজ অঙ্গনে পা র𝓀াখেন সানি লিওন। এরপর ‘জিসম টু’র মাধ্যমে বলিউড সিনেমায় নাম লেখান। পরবর্তী সময়ে ‘জ্যাকপট’, ‘রাগিনি এমএমএস টু’, ‘এক পহেলি লীলা’, ‘মস্তিজাদে’ প্রভৃতি সিনেমায় অভিনয় করেছেন ত🐭িনি।