২ যুগেরও বেশি সময় পর ভারতে ফিরলেন নব্বই দশকের সাড়াজাগানো বলিউড অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নি। তার পর্দায় তআবেদনময়ী উপস্থিতি হিন্দি সিন༺েমায় সে স ময় নতুন মাত্রা যোগ করেছিল। তবে নানা কারণে পরে আড়ালে চলে যান অভিনেত্রী। দীর্ঘ সময় পর গত বুধবার ভারতে ফিরেছেন তিনি। কেনই বা এত দিন নিজের দেশে ফিরতে পারেননি জানালেন হিন্দুস্তান টাইমসকে।
জনপ্রিয় এই নায়িকা মুম্বাইয়ে এসে রোববার (৮ ডিসেম্বর) ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করে বাড়ি ফেরার আনন্দ প্রকাশ করেছেন। ২০০০ সালে দেশ ছেড়ে যাওয়ার পর 🐼এটাই তার প্রথম ভারত🍌 ফেরা। তবে কি আবার বলিউডে দেখা যাবে অভিনেত্রীকে এ নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছে ভক্ত-অনুরাগীদের।
ভিডিওতে মমতা বলেন, ‘বন্ধুরা, আমি মমতা কুলকার্নি, মাত্র ভারতে ফিরেছি, ২৫ বছর পর। আমি নস্টালজিক হয়ে পড়েছি,💖 কারণ আমি ২০০০ সালে ভারত ছেড়ে গিয়েছিলাম এবং ঠিক ২০২৪ সালে ফিরেছি। আমি আপ্লুত ও আবেগঘন, জানি না সেটা কী করে প্রকাশ করব। ফ্লাইট ল্যান্ড করার আগে আমি বাঁ-ডান দিক দেখছিলাম। ওপর থেকে আমি দেশকে প্রায় ২৫ বছর পর দেখলাম। চোখে জল এসে গিয়েছিল। মুম্বা🍌ই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে এক পা বাইরে রাখতেই আমি ভীষণ আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ি।’
তবে হঠাৎ দেশে ফেরায় আলোচনায় এসেছে তার জীবনের এক বিতর্কিত অধ্যায়। ২০১৬ সালে থানে পুলিশ🧸 ২ হাজার কোটি রুপির একটি মাদক 💙পাচার চক্রের তদন্ত শুরু করে। যেখানে মমতার নাম জড়িয়ে পড়ে।
থানে পুলিশের তদন্ত অনুযায়ী, মহারাষ্ট্রের সোলাপুরে অবস্থিত অ্যাভন লাইফ সায়েন্সেস লিমিটেড নাম💎ꦓের একটি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির মাধ্যমে এফিড্রিন নামের একটি নিয়ন্ত্রিত পদার্থ পাচার করা হতো। পুলিশের দাবি, এই এফিড্রিন কেনিয়ায় পাঠানো হতো এবং সেখানে এটি মেথঅ্যামফেটামিনে রূপান্তরিত হয়ে মার্কিন বাজারে বিক্রি হতো।
মমতা কুলকার্নি ও তাঁর সঙ্গী কথিত মাদক সম্রাট ভিকি গোস্বামীকে এই মামলায় অভিযুক্ত🎀 করা হয়। অভিযোগ ছিল, তাঁরা ২০১৬ সালের ৮ জানুয়ারি কে꧋নিয়ার ব্লিস হোটেলে এক বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন, যেখানে এই মাদক পাচারের পরিকল্পনা করা হয়।