অভিনেতা ও চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ডি এ তায়েবের বিরুদ্ধ🍌ে মামলা করবেন বলে হুমকি দিয়ে𒁏ছেন চিত্রনায়িকা নিপুণ।
চলচ্চꦍিত্র শিল্পী সমিতির কার্যকরী কমিটির সভা ছিল গেল বৃহস্পতিবার (১৬ মে)। সভা শেষে ডিএ তায়েব জানান, নিপুণের সদস😼্য পদ বাতিল হতে পারে। নায়কের বক্তব্যের জবাবে নিপুণ তাকে পাল্টা মামলার হুমকি দেন।
নিপুণের করা রিট নিয়ে সাংবাদিকরা ডিএ তায়েবের কাছে প্রশ্ন রেখেছিলেন। জবাবে তিনি জানান, নিপুণের সদস্য পদ বাতিল হতে পারে। গণমাধ্যমে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদককে নিয়ে ไবাজে🔯 মন্তব্য করেছেন তিনি। তার সদস্যপদ কেন বাতিল করা হবে না, সেটি জানতে চেয়ে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বর্তমান কমিটি।
নিপুণের রিট এবং তার সদস্যপদ🎀 চলে যাওয়া নিয়ে যখন সারা দেশে চর্চা হচ্ছে, তখনই বিষয়টি নিয়ে গণ⛎মাধ্যমের সঙ্গে কথা বললেন এই নায়িকা।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে তিনি বলেন, বিষয়টি যেহেত𒆙ু আদালতে উঠেছে, সেখানেই দেখা যাবে এটা নাটকীয় না বাস্তব।
ডিএ তায়েবের উদ্দেশে নিপুণ বলেন, আমি ডিএ তায়েবের মতো একদমই ফ্রি লোক না। তিনি কী অভিনেতা, একজন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেতা, তার কোনো সিনেমা ব্লকবাস্টার? তিনি কি বাংলাদেশি চলচ্চিত্র অঙ্গনে নিজের নাম নক্ষত্রের সঙ্গে লিখেছেন- তার কাছে আমার প্রশ্ন রইল। আর তিনি আমাকে নিয়ে যেটি ব༺লেছেন, আমার মানসিক সমস্যা রয়েছে। সেটার জন্য আমি দেশে আসার পর তার নামে সাইবার ক্রাইমে মামলা করব।
চিঠি দেওয়ার পর সাত দিনের মধ্যে সদুত্তর না পেলে এই নায়িকার সদস্যপদ বাতিল করা হবে- এ ব্যাপারে নিপুণ বলেন, সদস্যপদের সঙ্গে কোর্টের কোনো সম্পর্ক নেই। রি🅺ট যেহেতু করেছি, ওনাদের কোর্টে আসতেই হবে। আর তিনি যদি সদস্যপদ খারিজ 🔴করতেই চান, তাহলে সেটার জন্যও কোর্ট রয়েছে। দেশে তো আইন রয়েছে।
শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে মাত্র ১৬ ভোটে ডিপজলের কাছে হেরে যান নি﷽পুণ। ১৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত ফল প্রকাশের পরপরই ডিপজলকে ফুল দিয়ে বরণ করে নিয়েছিলেন তিনি; কিন্তু ফল প্রকাশের এক মাস পর তিনি নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেছেন। গেল বুধবার (১৫ মে) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে আইনজীবী অ্যাডভোকেট পলাশ চন্দ্র রায়ের মাধ্যমে রিট করেন এই নায়িকা।