দ্বাবিংশ ঢাকা আন্তর্জ༺াতিক চলচ্চিত্র উৎসবের আনুষ্ঠানিক পর্দা নামছে রবিবার (২৮ জানুয়ারি)। নয় দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক এই চলচ্চিত্র উৎসবের পর্দা নামবে ২৮ জানুয়ারি। আজ সমাপনী ।অনুষ্ঠান বিকাল ৪টায় রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের বঙ্গমাতা শেখ ফজিব ম♉িলাতুন্নেছা মুজিলনায়তনে অুনষ্ঠিত হবে । এতে সেরা সিনেমার নাম ঘোষণা ও পুরস্কার বিতরণ করা হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত♓। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন একই মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার, ইরানি পরিচালক মাজিদ মাজিদি ও শর্মিলা ঠা🐈কুর।
নয় দ🌠িনব্যাপী উৎসবের উদ্বোধন হয়েছিল ২০শে জানুয়ারি রꦿাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের বঙ্গমাতা শেখ ফজিব মিলাতুন্নেছা মুজিলনায়তনে। এতে প্রধান আকর্ষণ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুর।
নয় দিনব্যাপী উওৎসবের আজ শেষ দিন। ‘নান্দনিক চলচ্চিত্র, মননশীল দর্শক, আলোকিত সমাজ’-এই স্লোগানে উৎসবটির আয়োজন করেছি🌺ল রেইনবো চলচ্চিত্র সংসদ।
এবারের উৎসবে অংশ নিয়েছিলেন ইর♔ানের নন্দিত নির্মাতা মাজিদ মাজিদি, চীনের সাংহাই ফিল্ম এসোসিয়েশনের ডেপুটি চেয়ারম্যান শি চুয়ান, কলকাতার অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি ও গুণী চলচ্চিত্রকার ও সংগীতশিল্পী অঞ্জন দত্ত। এ ছাড়াও দেশ-বিদেশের অনেক তারকা উৎসবে অংশ নিয়েছিলেন।
উৎসবে এশিয়ান প্রতিযোগিতা বিভাগ, রেট্রোস্পেকটিভ বিভাগ, ট্রিবিউট, বাংলাদেশ প্যানারোমা, ওয়াইড অ্যাঙ্গেল💜, সিনেমা অফ দ্য ওয়ার্ল্ড, চিল্ড্রেন্স ফিল্ম, স্পিরিচুয়াল ফিল্মস, শর্ট অ্যান্ড ইন্ডিপেনডেন্ট ফিল্ম এবং উইমেন্স ফিল্ম সেশনে বাংলাদেশসহ ৭৪টি দেশের ২৫২টি চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়। এরমধ্যে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের সংখ্যা ১২৯টি, স্বল্পদৈর্ঘ্য ও স্বাধীন চলচ্চিত্রের সংখ্যা ১২৩টি। আর বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ছিল ৭১টি।
উৎসবে চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর স্থানগুলো ছিল জাতীয় জাদুঘরের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মিলনায়তন ও কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তন, শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা, নৃত্যশালা মিলনায়তন, অঁলিয়স ফ্রঁসেজ মিলনায়তন ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একাডেমি মিলনায়তন। এসব প্রদর্শনী বিনামূল্যে উপভোগ করেছেন দর্শকরা।