• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


যমুনায় দ্রুত বাড়ছে পানি, দেখা দিয়েছে ভাঙন


সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: জুলাই ১৫, ২০২৩, ০৩:১৭ পিএম
যমুনায় দ্রুত বাড়ছে পানি, দেখা দিয়েছে ভাঙন

সিরাজগঞ্জের যমুনা নদীতে দ্রুতগতিতে পানি বাড়ছে। এতে নদীর তীরবর্তী এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। একই সঙ্গে যমুনꩵার অভ্যন্তরের চরাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়ে তলিয়ে যাচ্ছে বসতবাড়ি।

শনিবার (১৫ জুলাই) সকালে সিরাজগঞ্জ হার্ড পয়েন্টে যমুনা নদীর পানির সমতল রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৬১ মিটার। গত ২৪ ঘণ্টায় ২৮ সেন্টিমিটার বে🧸ড়ে 🐭বিপৎসীমার মাত্র ২৯ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এ ছাড়া কাজিপুরের মেঘাই পয়েন্টে পানির সমতল রেকর🦂্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ১৯ মিটার। গত ২৪ ঘণ্টায় ২২ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৬১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এদিকে পানি বে🦹ড়ে জেলার ৫ উপজেলায় যমুনা অভ্যন্তরে থাকা চরাঞ্চলের গ্রামগুলো প্লাবিত হচ্ছে। ফসলের মাঠ তলিয়ে বসতবাড়িতেও পানি উঠতে শুরু ꧋করেছে। এ ছাড়া সিরাজগঞ্জ সদরের কাওয়াকোলা, চৌহালী উপজেলার বাঘুটিয়া ও শাহজাদপুরের খুকনী এবং জালালপুর ইউনিয়নে দেখা দিয়েছে তীব্র নদীভাঙন।

কাওয়াকোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়া মু🌼ন্সী জানান, যমুনার পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চরাঞ্চলের নিম্নাঞ্চল তলিয়ে গেছে। ইউনিয়নের🧜 হাটবয়রা, ছোট কয়রা, দোগাছি ও কাওয়াকোলা গ্রামে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতোমধ্যে এসব অঞ্চলের শতাধিক বাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে।  

সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী রনজিত কুমার সরকার জানান🍸, উজানের ঢল ও ভারী বর্ষণের কারণে যমুনার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। আরও তিন দিন পানি বাড়বে এবং রোববারের (১৬ জুলাই) মধ্যে বিপৎসীমা অতিক্রম করার সম্ভাবনা রয়েছ🅰ে। চরাঞ্চলের নিম্নভূমিগুলো প্লাবিত হচ্ছে। তবে তিন দিন পর পানি কমতে পারে।  

সিরাজগঞ্জ পা🦂নি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, উজানের ঢল ও ভারী বর্ষণে যমুনা নদীতে পানি বাড়ছে। পানি আরও ৩-৪ দিন বাড়বে। এতে সিরাজগঞ্জ ও কাজিপুর পয়েন্টে পানি বিপৎসীমা অতিক্রমের সম্ভাবনা রয়েছে।

সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, “ইতোমধ্য🎉েই ৬৫০ মেট্রিক ﷺটন চাল ও নগদ ১০ লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়েছি। এর মধ্যে শাহজাদপুর উপজেলার ভাঙনকবলিত এলাকায় ১০ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করা হয়েছে। আমরা তালিকা করছি। তালিকা অনুযায়ী সেগুলো বিতরণ করা হবে।”

Link copied!