• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৪, ১ ভাদ্র ১৪৩১, ১১ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


স্ট্যান্ড দখল নিয়ে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ২০


পাবনা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: জুন ৮, ২০২৪, ০৩:২৮ পিএম
স্ট্যান্ড দখল নিয়ে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ২০

পাবনার সুজানগরে সিএনজিচালিত অটোরিকশা স্ট্যান্ড দ✅খল নিয়ে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে🔥ছে। এতে উভয় পক্ষের ২০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ১৪ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

শনিবার (৮ জুন) সকালে উপজেলার সাতবাড়িয়া ইউনিয়নের কাদ♕ুয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন আব্দুল ওহাব গ্রুপের কাদুয়া গ্রামের ভ্যানি প্রামাণিকের ছেলে তাজু প্রামাণিক (৪৫), মৃত সবেত আলী প্রামাণিকের ছেলে আলাউদ্দিন প্রামাণিক (৫০), আলাউদ্দিনের স্ত্রী হেলেনা খাতুন (৪০) ও ছেলে আশিকুর রহমান শুভ (২১), মৃত ফাততার আলীর ছেলে মাসুম শেখ (৩৪), মৃত হযরত আলী প্রামাণিকের ছেলে শরিফুল ইসলাম (৩০), আব্দুস সালাম প্রামাণিকের ছেলে সাদ্দাম হোসেন (৩০) ও তফিজ উদ্দিনের ছেলে দেলো༒য়ার হোসেন (৩৫)। শাহীনুজ্জামান শাহীনের গ্রুপের একই এলাকার সাহেব প্রামাণিকের দুই ছেলে সলিম প্রামাণিক (৩৫) ও ইসিম প্রামাণিক (৪০), সুবহান প্রামাণিকের ছেলে সুমন প্রমানিক (৩৮), মৃত ইমান প্রামাণিকের ছেলে মনির উদ্দিন প্রামাণিক (৬৩) এবং আজিত কাজীর ছেলে উজ্জল কাজী (৪০)।

পুলিশ, স্থানীয় ও আহতদে🎉র সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কাদুয়া সিএনজি স্ট্যান্ড দখলে আছে সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী শাহীনুজ্জামান শাহীনের লোকজনদের। সম্প্রতি উপজেলা নির্বাচনে জয়ী হোন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল ওহাব। এরপর থেকে কাদুয়া সিএনজি স্ট্যান্ড নিয়ে দখল নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা চলছিল। আজকে সকাল ৯টার দিকে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের ২০ আহত হন। আহতদের মধ্যে ১৪ জনক🦋ে পাবনা জেনারেল হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল ওহ꧑াব বলেন, “এটা রাজ𒁏নৈতিক কোনো বিষয় নয়, স্থানীয়ও ব্যাপার নিয়ে তাদের মধ্যে ঝামেলা হয়েছে। এখন সুজানগরে যাই ঘটুক শাহিনুজ্জামান শাহীন আমার ওপর দিয়ে চালিয়ে দিচ্ছে। দুইদিন পর তার বউয়ের সঙ্গে তার ঝামেলা যদি হয় সেটাও আমার ওপর দিয়ে চালিয়ে দিবে।”

তবে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহীনুজ্জামান শাহীন বলেন, “নির্বাচনের পর থেকেই আমার লোকজনদের ওপর ধারাবাহিকভাবে হামলা ও মারধর করা হচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় আজকেও হামলা হয়েছে। গতকালও মানিকহাটে আমার এক কর্মীকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করেছে তার লোকজন। সে এখন রাজশাহীতে ভর্তি। আমি এসব ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই 💜এবং দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানাই।”

এ বিষয়ে পাবনার সুজানগর থানার ভারপ্রাপ্ত করไ্মকর্তা (ওসি) জালাল উদ্দিন বলেন, “শাহীন গ্রুপ ও ওহাব গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। আমরা এখনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

Link copied!