• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


মল্লিকার প্রেমের টানে তুরস্কের যুবক সিরাজগঞ্জে


সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: নভেম্বর ৬, ২০২৪, ১২:৪২ পিএম
মল্লিকার প্রেমের টানে তুরস্কের যুবক সিরাজগঞ্জে

প্রেম মানে না কোনো বাধা। আর তাই তো প্রেমের টানে সাড়ে ৪ হাজার কিলোমিটার꧑ দূরত🦩্ব পাড়ি দিয়ে সিরাজগঞ্জের তরুণী মল্লিকার কাছে ছুটে এসেছেন তুরস্কের যুবক মুস্তফা।

গত রোববার (২ নভেম্বর) বাংলাদেশে আসেন তুরস্কের যুবক মুস্তফা ফাইক। এরপর মুস্তফা ও মল্লিকার পরিবারের সম꧑্মতিতে সোমবার (৩ নভেম্📖বর) রাতে তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। খবর পেয়ে মল্লিকার বাড়িতে ভিড় করেন স্থানীয়রা।

জানা যায়, শাহজাদপুর উপজেলার পোতাজিয়া ইউনি🅰য়নের কাকিলামারি গ্রামের দলিল লেখক কামরুজ্জামান মানিকের মেয়ে মল্লিকা। দীর্ঘ ৩ বছর আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্ট্রাগ্রামে নিজের🧔 আইডিতে ছবি পোস্ট করেন মল্লিকা। সেই ছবি দেখে পছন্দ করেন তুরস্কের যুবক মুস্তফা ফাইক।

এরপর থেকে শুরু হয় কথা। কথার একপর্যায়ে তাদের মধ্যে শুরু হয় ভাবের আদান প্রদান। তারপর তা রুপ নেয় প্রেমে। দীর্ঘদিনের প্রেমের পরিণতি দিতে সাড়ে ৪ হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে গত রোববার বাংলাদেশে আসেন তুরস্কের যুবক মোস্তফা ফাইক। অবশেষে সোমবার রাতে দুই পরিবার🍷ের সম্মতিতে তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই খবর ছড়িয়ে পরলে তরুণীদের 🅷বাড়িতে ভিড় করে এলাকার শত শত মানুষ।

মুস্𝄹তফা ফাইক সাংবাদিকদের বলেন, “প্রেমের টানে বাংলাদেশে এসেছি। পরিবারের সম্মতিতেই বিয়ে করেছি মল্লিকাকে। তাকে বিয়ে করতে পেরে আনন্দিত ও উৎফুল্ল। বাংলাদেশের মানুষ ও প্রকৃতি অনেক ভালো লেগেছে।”

তিন বছরের সম্পর্ক বিয়েতে পরিণতি পাওয়ায় খুশিতে আত্মহারা মল্লিকাও। তিনি জানান, ভিসা প্রসেসিং শেষ হলেই পাড়ি জম🍬াবেন তুরস্ক🦋ে।

মল্লিকা বলেন, “তুরস্কের 🐓ইস্তাম্বুলে অবস্থানরত এক আত্মীয়ের মাধ্যমে প্রায় ৩ বছর আগে ইনস্টাগ্রামে আমাদের পরিচয় হয়। তখন থেকেই দুজনের মন দেওয়া-নেওয়ার শুরু। দুজনের পরিবারের সম্মতিতে এ🍸র আগে আমি তুরস্কে যাওয়ার জন্য ভিসার আবেদন করলে সেটা নাকচ হয়। এরপর কোনো উপায় না পেয়ে মোস্তফা বাংলাদেশে আসার সিদ্ধান্ত নেন।”

মল্লিকার মা ও স্বজনেরা এমন বিয়ে মেনে নিয়ে তারাও আনন্দ প্রকাশ করেছেন। তারা জানান, দুই পরিবার আগ💧ে থেকেই এই বিয়েতে রা💟জি ছিল।

শাহজাদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (💃ওসি) মো. আসলাম আলী বলেন, “বিষয়টি শুনেছি তবে সেখানে যাওয়া হয়নি। তিনি বৈধভাবে এসেছেন এবং শুনেছি দুজনের পরিবারের সম্মতিতেই বিয়ে হয়েছে। যেহেতু তারাও আমাদের কিছু জানাননি তাই আমাদেরও আর যাওয়া হয়নি।”

স্বদেশ বিভাগের আরো খবর

Link copied!