• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয়ে গ্রামের ব্যবসায়ীদের জরিমানা করেন তারা


পঞ্চগড় প্রতিনিধি
প্রকাশিত: এপ্রিল ২, ২০২৪, ০৭:৫২ পিএম
ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয়ে গ্রামের ব্যবসায়ীদের জরিমানা করেন তারা

ꦉপঞ্চ🍒গড়ে ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার অভিযোগে তিন ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) দুপুরে পঞ্চগড় জেলা শহরে স্যামসাং শোরুমের তৃতীয় তলার বাংলাদেশ কনজুমার রাইটস সোসাইটি নামের একটি সংগঠনের কার🅰্যালয় থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় সংগঠনের আরও কয়েকজন পালিয়ে যান।

আটক🌃রা হলেন সংগঠনের পঞ্চগড় জেলা শাখার সভাপতি মফিজুল ইসলাম (৫২), সহসভাপতি আমিনুল ইসলাম (৪৭) ও সাধা🍌রণ সম্পাদক সাদেকুল ইসলাম (৪৫)। তিনজনের মধ্যে ম্যাজিস্ট্রেটের ভূমিকা পালন করতেন আমিনুল ইসলাম।

ভুক্তভোগীরা জানান, আটকরা কয়েকজন মিলে একটি সংগঠনের করে নিজেদের ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয় দিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছিলেন। গ্রামের সহজ সরল মানুষের দোকানে অভিযান চালিয়ে জরিমানার কথা বলে হাতিয়ে নিচ্ছিলেন টাকা। সোমবার (১ এপ্রিল) তাদের জরিমানা করা একটি রশিদ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। মঙ্গলবার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর পঞ্চগড় সহকারী পরিচালক শেখ সাদ🌺ী তাদের আটক করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন।

পঞ্চগড় সদর উপজেলার সাতমেরা বাজারের দোকানদার তরিকুল ইসলাম বলেন, “তারা ৪ জন একটি মাইক্রোবাসে করে আমাদের বাজারে আসে। এ সময় নিজেদের ম্যাজিস্ট্রেট পরিচয় দিয়ে আমাদের জানায় তাদের ২ লাখ টাকা জরিমানা করার ক্ষমতা রয়েছে। সেখান থেকে তারা প্রথমে ১০ꦚ হাꦇজার টাকা জরিমানা করতে চায়। পরে দুই হাজার টাকা জরিমানা করে টাকা দিয়ে দ্রুত চলে যায়। পরে আমাদের সন্দেহ হলে আমরা বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে কথা বলে নিশ্চিত হই এরা প্রতারক। তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত। যাতে আর কোনো গরিব মানুষের সঙ্গে এমন অন্যায় করার সাহস না পায়।”

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পঞ্চগড় সহকারী পরিচালক বলেন, “এই চক্রটি বিভিন্ন জায়গায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে জরিমানা ক🧔রছিল। শুধু পঞ্চগড় নয় অন্য জেলাও এমনটি করেছে। তাদের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগীরা মামলা করছে।”

পঞ্চগড় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ ক🐼ুমার রায় বলেন, “তাদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হবে। এছাড়া এই চক্রের সঙ্গে জড়িত অন🐭্যদেরও গ্রেপ্তারের জন্য আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।”

Link copied!