• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


সংযোগ সড়ক না থাকায় কাজে আসছে না সেতুটি


জামালপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: এপ্রিল ৬, ২০২৩, ১১:২১ এএম
সংযোগ সড়ক না থাকায় কাজে আসছে না সেতুটি

জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলায় সংযোগ সড়ক না থাকায় ৩২ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত একটি সেতু অকেজো অবস্থায় পড়ে রয়েছে। উদ্বোধনের প্রায় চার বছর হলেও এ সেতুতে সুফল পাচ্ছেন নꩵা স্থানীয়রা। প্রক𒅌ল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা বলছেন, যে রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছিল, তা বন্যায় তা ভেঙে গেছে।

জানা গেছে, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে উপজেলার নাংলা ইউনিয়নের বাগুরপাড়া এলাকার কনক রাইস মিলের পাশে ২০১৯-২০ অর্থবছরে সেতুটি নির্মাণ𒆙 করা হয়। ৩৮ ফুট দৈর্ঘ্যের সেতুটির নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছিল প্রায় ৩২ লাভ টাকা।

স্থানীয়দের অভিযোগ, চার বছর আগে সেতুটি নির্মাণ হলেও এক পাশের সংযোগ সড়ক না হওয়ায় চরম ভোগান্তিতে রয়েছেন তারা। সেতু নির্মাণের পরে এক পাশের সংযোগ ✤সড়কে এক কোদাল মাটিও কাটা হয়নি। সংযোগ সড়ক না হওয়ায় ধানক্ষেতের আল দিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে তাদের। বর্ষাকালে এ সুযোগটুকুও থাকে না। অনেক দূর দিয়ে যাতায়াত করতে হয় তাদের। এতে মালামাল বহনে গুনতে হয়ে অতিরিক্ত টাকা। সেতুর সংযোগ সড়ক হলে বয়রাডাঙ্গা, উত্তর পাড়া, বাগুরপাড়াসহ পাঁচ গ্রামের মানুষ নিরাপদে যাতায়াত করতে পারবে বলেও জানান স্থানীয়রা।

বাগুরপাড়া এলাকার দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী জিহাদ মিয়া বলে, “সেতু হলেও যাতায়াত করতে পারি না সড়ক না থাকায়। ধানক্ষেতের আল দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। বৃষ্টির দিনে আল দিয়ে যাওয়া যায় না খুব কষ্ট করে যেতে হয়। সেতুর সংযোগ সড়ক হলে আমাদের জন্য যাতায়াত খুব সহজ হবে। আমরা গাড়ি নিয়ে যা🐼তায়াত করতে পারব।”

স্থানীয় আব্দুল গফুর জানান, স🦩েতুর সংযোগ সড়ক না থাকায় চলাফেরা করতে নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হয়। জনস্বার্থের সেতুটি দীর্ঘদিন জনদুর্ভোগে পরিণত হয়েছে। সবাই আশ্বাস দিলেও আজও বাস্তবায়ন হয়নি অসমাপ্ত কাজ।

🔥কৃষক হামেদ আলী বলেন, “সরকার আমাদের এ ধরনের সেতু দিয়ে আরও লজ্জিত করেছে। চার বছর আগে সেতু হলেও এক দিনও চলতে পারিনি এই সেতু দিয়ে। আগেই ভালো ছিল।”

এ বিষয়ে প্রকল্প বাস্তবা🌱য়ন কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক বলেন﷽, “রাস্তায় মাটি কাটা হয়েছিল। বন্যায় ভেঙে গেছে।”

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সেলিম মিঞা বলেন, “সরেজমিনে দেখඣে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।🔯”

Link copied!