কালবৈশাখী ঝড়ের তাণ্ডবে বিদ্যুৎ বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছেন🎶 ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরের হাজার হা🦩জার গ্রাহক।
কালবৈশাখী ঝড়টি রোববার সন্ধ্যায় শুরু হয়ে থেমে থেমে রাত ৯টা পর্যন্ত চলে। বিশেষ করে উপজেলা সদর ইউনিয়ন, নাসিরপুর, দাতমন্ডল, ধনকুড়া, কুলিকুন্ডা ও মন্নরপুর এলাকায় বেশি আঘাত হেনেছে। এতে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যব🃏স্থা।
ঝড়ে ভেঙে গেছে পল্লী বিদ্যুতের পাঁচটি খুঁটি। চার💛 শতাধিক সংযোগ লাইন ও দুই শতাধিক মিটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া ঝড়ে উপজেলার ৪০টির মতো বসতঘর, দোকানপাট ও হাঁস-মুরগির খামার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপজেলার ৭টি গ্রামের কয়েকহাজার 𓆏গ্রাহক অন্ধকারে রয়েছেন।
পল্লী বিদ্যুৎ অফিস জানিয়েছে, কালবৈশাখী ঝড়ে বড়ঘাট এলাকায় পল্লী বিদ্ဣযুতের ৩৩ কেবি 💦লাইনের ৫টি খুঁটি ভেঙে বিদ্যুতের তারসহ মাটিতে পড়ে রয়েছে। অনেক গাছ বিদ্যুতের তারের ওপর পড়ে উপজেলার কয়েকটি গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। সকাল থেকে পল্লী বিদ্যুতের লোকজন সড়ক থেকে বিদ্যুতের খুঁটি ও তার অপসারণের কাজ শুরু করেছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, নাসিরনগরে কালবৈশাখী ঝড়ে সদরে ৯টি, কুলিকুন্ডা ৩টি, দাতমন্ডল ১০টি𝓡, নাসিরপুর ৫টি, ধনকুড়া ৪টি মন্নরপুর গ্রামে ৮-১০টি ও বুড়িশ্বর গ্রামে ৩টি ঘর ক্ষ🅰তিগ্রস্ত হয়েছে।
নাসিরনগর পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির জোনাল ম্যানেজার প্রকৌশলী আমজাদ হোসেন বলেন, “কালবৈশাখী ঝড়ে প্রায় পাঁচ শতাধিক জায়গায় বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বেশকিছু খুঁটি ও মিটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমরা জেলা অফিসে যোগাযোগের পর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে খুঁটি মেরামতের কাজ করছি। ঝড়ে ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বিকল্প পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ সরবরাহের চেষ্টা করা হলেও সে লাইনটি কাজ করছে না। ফলে রাত 🎶থেকে বিদ্যুৎ পাচ্ছেন না গ্রাহকরা।”
