• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


কমতে শুরু করেছে তিস্তার পানি


লালমনিরহাট প্রতিনিধি
প্রকাশিত: জুলাই ১৪, ২০২৩, ১০:১৯ পিএম
কমতে শুরু করেছে তিস্তার পানি

উজানের ঢল ও ভারী বর্ষণে লালমনিরহাট জেলায় অবস্থিত দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে পানি বাড়লে বিকেল থেকে তা কমতে শুরু করেছে। ফলে জেলার বন🍸্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি ঘটেছে। 

শুক্রবার (১৪ জুলাই)🌌 সন্ধ্যার দিকে তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে দেখা যায়। এর আগে সকাল ৬টায় বিপৎসীমার ৪০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পানি কমে একই পয়েন্টে সকাল ৯টা থেকে বিপদসীমার ৩২ সেন্টিমিটার, দুপুর ১২টায় ১৭ সেন্টিমিটার এবং বিকেল ৩টা ও সন্ধ্যা ৬টা পানি বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এদিকে পানির অস্বাভাবিক বৃদ্ধিতে পাটগ্রামের আঙ্গরপোতা ও দহগ্🉐রাম, হাতীবান্ধার সানিয়াজান, গড্ডিমারী, সিঙ্গিমারী, সির্ন্দুনা, পাটিকাপাড়া ও ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের চর এলাকার ১৫টি গ্রামের প্রায় ১০ হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া ভারত থেকে নেমꩵে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা, ধরলা, বুড়ি তিস্তা ও সানিয়াজান নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ধরলা নদী শিমুবাড়ি পয়েন্টে সন্ধ্যা ৬টায় পানি বিপৎসীমার ১৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এতে প্লাবিত হয়েছে বিভিন্ন এলাকার নিম্নাঞ্চল ও নদী তীরবর্তী এলাকা।

এ ছাড়া জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারী, শৈইলমারী, নোহালী, চর বৈরাতি, আꦗদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা, কালমাটি, পলাশী ও সদর উপজেলার ফলিমারীর চর, খুনিয়াগাছ, কুলাঘাট, মোগলহাট, বড়বাড়ি, রাজপুর, গোকুণ্ডা ইউনিয়নের তিস্তা এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। 

পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানায়, পানির অস্বাভাবিক বৃদ্ধিতে তিস্তাপাড়ের লোকজনের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। ভারতের গজলডোবা ব্যারেজের﷽ অধিকাংশ গেট খুলে দেওয়ায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ স্থানে চলে যাচ্ছে।

ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশ🦋লী আসফাউদ্দৌলা বলেন,  তিস্তা ব্যারেজের ৪৪টি গেট খুলে পানিপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ꦰছে। আগামী দুই দিন তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে থাকতে পারে।”

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ উল্যাহ বলেন, “আমরা সার্বক্ষণিক বন্যার খোঁজ রাখছি। জেলায় দুর্যোগকালীন ৪৫০ মেট্টিক টন চাল ও সাত লাখ টাকা বরাদ্দ রয়েছে। ইতিমধ্য🃏ে সংশ্লিষ্ট ইউএনও এবং পিআইওর মাধ্যমে ১১০ মেটꦚ্টিক টন চাল বিতরণ চলছে।” 

Link copied!