ফিলিপাইনের কালো আখ চাষে সফল হয়েছেন নওগাঁর সাপাহার উপজেলার কৃষি উদ্যোক্তা সোহেল রানা।♊ তা💛র বাগানে রয়েছে দেশি-বিদেশি নানা প্রজাতির ফল।
জানা যায়, সোহেল রানা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পর কিছুদিন চাকরি করেন। পরে বাড়িতে এসে পৈতৃক ১🌃🔜২ বিঘা জমিতে গড়ে তোলেন সমন্বিত কৃষি খামার ‘রূপগ্রাম অ্যাগ্রো ফার্ম’। বর্তমানে সোহেল ১৭৫ বিঘা জমিতে পৃথক তিনটি সমন্বিত খামার গড়ে তুলেছেন।
ফিলিপাইনের কালো জাতের আঁখের বাইরের অংশ দেখতে কালো খয়েরি। আখগুলো লম্বায় সাধারণত ১২ থেকে ১৬ ফুট হয়ে থাকে। দেশি আখের তুল🐻নায় এটির ক🐻াণ্ড কিছুটা নরম, রস ও মিষ্টিও বেশি হয়ে থাকে।
কৃষি উদ্যোক্তা সোহেল রানা বলেন, “জয়পুরহাট থেকে তিন বছর আগে ফিলিপাইন সুগার কেইন জাতের ৮০০ বীজ সংগ্রহ করি। সেই বীজ থেকে আখ চাষ করে আরও ৫ হাজার বীজ উৎপাদন করি। বর্তমানে আমার বাগানে প্রায় সাড়ে ৩ ꦡহাজার আখ রয়েছে। ইতোমধ্যে প্রায় ৬০০টি আখ ৮০ থেকে ৮৫ টাকা দরে বিক্রি করেছি।”
তিনি আরও জানান, “১৩৫ বিঘা🐭 জমিতে করা মিশ্র ফলবাগানের সরু পথের🐬 দুই পাশে আখের গাছ রয়েছে। এ ছাড়া আশপাশের গ্রামের চাষিরা ফিলিপাইনের কালো রঙের আখের চাষ দেখতে ভিড় করছেন। বিভিন্ন নার্সারির মালিকরা আখক্ষেত পরিদর্শন করে বীজ কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।আশা করছি এ বছর ১১ থেকে ১২ হাজার আখের চারা বিক্রি করতে পারব।”
এ বিষয়ে জেলার কৃষি𒐪 সম্প্রসারণ কার্যালয়ের উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, “সোহেল রানা তার বাগানে বিভিন্ন ধরনের ফলের চাষ করে থাকেন। এ বছর আমের চাষ ছাড়াও তার বাগানে পুষ্টিকর ফল ড্রাগন, প্যাসন, পেয়ারা, বরই চাষ করেছেন। বর্তমানে তিনি ফিলিপাইনের কালো জাতে আখ চাষ করেছেন। কৃষি বিভাগ তাকে সব ধরনের সহযোগিতা করা🧜 হবে।”