চট্টগ্রাম বন্দর জেটিতে ফিরেছেন এমভি🍌 আবদুল্লাহ জাহাজের নাবিকেরা। সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার এক মাস পর দেশে ফিরলেন তারা। মঙꦏ্গলবার (১৪ মে) বিকেল ৪টায় বন্দরের নিউমুরিং টার্মিনালে পৌঁছেছেন নাবিকেরা।
নাবিকরা এমভি জাহান মণি-৩ লাইটার জাহাজে করে এসেছ൲েন। এর আগে বঙ্গোপসাগরের কুতুবদিয়ায় এমভি আবদুল্লাহ জাহাজ থেকে নেমে তারা এমভি জাহান মণি-৩ লাইটার জাহাজে ওঠেন। এমভি আবদুল্𝓰লাহ জাহাজ বঙ্গোপসাগরের কুতুবদিয়ায় নোঙর করেছিল সোমবার সন্ধ্যা ছয়টায়।
এদিকে নাবিকদে🍌র দেখা পেতে স্বজনেরা বন্দর জেটিতে ভিড় করেছেন। তাদের কারও হাতে ছিল ফুল, কারও হাতে কেক।
জেটি চত্বরে ছেলে ও এমভি আবদুল্লাহ জাহাজের চতুর্থ প্রকৌশলী তানভীর আহমেদের মা জ্যোৎস্না বেগম। তিনি বলেন, “ঈদের চেয়ে বেশি আনন্দ হচ্ছে। এখন ছেলেকে কাছে পাব, এর চেয়ে ꦫআর বড় সুখ কী হতে পারে।”
এদিকে নাবিকদের বরণ করতে বন্দর জেটিতে ছিলেন বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল, এ সময় 💝কেএসআরএম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক সরওয়ার জাহান রোকন, উপব্যবস্থাপনা পরিচাল꧑ক শাহরিয়ার জাহান রাহাত ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেরুল করিম।
গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগর থেকে কেএসআরএম গ্রুপের এমভি আবদুল্লাহ জাহাজ ছিনতাই করেছিল সোমালিয়ার দস্যুরা। মুক্তিপণ দিয়ে ৩৩ দিনের মাথায় ১৩ এপ্রিল রাতে জাহাজটি মুক্ত করা হয়। এরপর জাহাজটি প্রথমে আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছায়। সেখানে পণ্য খালাস শেষে আরেকটি বন্দর থেকে চুনাপাথর বোঝাই করে চট্ট꧅গ্রামের পথে রওনা হয়েছিল জাহাজটি। ১৩ দিনের মাথায়🔥 জাহাজটি বাংলাদেশের জলসীমায় এসে পৌঁছাল।