ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এক ডাকাতকে গ্রেপ্ত💮ারের পর কাঁধে তুলে নিয়ে গেছেন নাসিরনগর থানার সহকারীꦰ উপপরিদর্শক (এএসআই) কামরুল ইসলাম।
শুক্রবার (২২ মার্চ) নাসিরনগরর উপজেলার হরিপুরে এ ঘ💝টনা ঘটে। পরে শনিবার (২৩ মার্চ) ওই এসআইয়ের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
গ্রেপ্তার ওই ডাকাতের নাম জীবন। তিনি ওই এলাকার হুসন আলীর ছಞꦕেলে।
পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার🏅 জীবনের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক ডাকাতি মামলা আছে। সম্প্রতি তিনি মাধবপুর-হরিপুর সড়কে ডাকাতি শুরু করেন। তাকে অনেক দিন ধরে খুঁজছিল পুলিশ। অবশেষে শুক্রবার ইফতারের আগ মুহূর্তে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জীবনের অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারে নাসিরনগর থানা পুলিশ। তাকে গ্রেপ্তার করতে ছদ্দবেশে এ🦂সআই রূপন নাথ, এএসআই কামরুল ইসলাম ও তিন পুলিশ কনস্টেবলকে নিয়ে হরিপুরে যান।
সেখানে গিয়ে তারা দেখেন ডাকাত জীব✨ন সঙ্গীদের নিয়ে একটি জমিতে বসে ইয়াবা সেবন করছেন। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। কিন্তু পুলিশ কনস্টেবল রানার হাতে কামড় দিয়ে হাতকড়া নিয়েই পালিয়ে যায় জীবন। পুলিশ ছুটে গিয়ে তাকে পুনরায় গ্রেপ্তার করে। তার ধস্তাধস্তির ♔এক পর্যায়ে এএসআই মো. কামরুল ইসলাম তাকে কাঁধে তুলে নেন। কিছুদূর আনার পর তাকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে থানায় আনা হয়।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোহাগ রানা জানান, ডাকাত জী💦বন খুবই ধূর্ত। তিনি পালানোর চেষ্টা করেন। এক পর্যায়ে তাকে বাধ্য হয়ে কাঁধে তুলে নিয়ে আসা হয়। এ ঘটনায় তার কামড়ে রানা নামে এক পুলিশ কনস্টেবল আহত হয়েছেন। শনিবার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।