• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ধানের বাম্পার ফলন হলেও দাম পাচ্ছেন না কৃষকরা


নওগাঁ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: জুন ২৪, ২০২৩, ০৩:১১ পিএম
ধানের বাম্পার ফলন হলেও দাম পাচ্ছেন না কৃষকরা

নওগাঁর হাটগুলোতে ধানের সরবরাহ বাড়তে শুরু করেছে। এতে সপ্তাহের ব্যবꦦধানে মণপ্রতি ধানের ﷽দাম কমেছে ১৫০-২০০ টাকা। ফলে ন্যায্য মূল্য পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন কৃষকরা। তারা জানান, মিলার ও ব্যবসায়ীদের কারসাজিতেই হাটে ধানের এমন দরপতন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জেলার মহাদেবপুর উপজেলা কার্যালয়ের সামনে ধানের হাট বসে। প্রতি শুক্রবার ♚ও মঙ্গলবার সেখানে বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রান্তিক কৃষকরা তাদের উৎপাদিত ধান এনে বিক্রি করেন। গত সপ্তাহের চেয়ে হাটে ধানের জোগান বেড়েছে কয়েকগুণ। ১০দিন আগে এ হাটে প্রতি মণ মোটা জাতের ধান ১ হাজার ২৮০ থেকে ১ হাজার ৩০০, কাটারিভোগ ১ হাজার ১২৫, জিরা ও মিনিকেট ১ হাজার ২২০ টাকা দামে বিক্রি হয়েছে। অথচ সপ্তাহের ব্যবধানে হাটে ধানের সরবরাহ বাড়ায় মণপ্রতি দাম ক💮মেছে ১৮০-২২০ টাকা পর্যন্ত।

কৃষক😼রা বলছেন, ফসল উৎপাদনে সব ধরনের কৃষি উপকরণের দাম বেড়েছে। ফলে ধানের উৎপাদন ব্যয় বাড়লে ন্যায্য দাম পাচ্ছেন না তারা।

কৃষক জাবেদ, করিম, তারেক ও জব্বার হোসেন জানান, এবার ধানের ব🌳াম্পার ফলন হওয়ায় সবাই খুশি। তবে হাটে ব্যবসায়ী ও মিলারদের সিন্ডিকেটের কারণে আশানুরুপ দাম পাওয়া যাচ্ছে না।

এদিকে মহাদেবপুর𝕴ের মেসার্স মোকসেদ আলি ট্রেডার্সের কমিশন এজেন্ট মোস্তাফিজুর রহমান জানান, এবার বাজারে ধানের সরবরাহ অনেক বেশি। তাই হিসাব করে ধান কিনতে হচ্ছে।

এ বিষয়ে মহাদেবপুরের চাল কল মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, এ অঞ্চলের বেশির ভাগ চাষি ধান কাটার পর স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে দিচ্💦ছেন। ব্যবসায়ীরা এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে কম দামে বেশি ধান কিনে রাখেন। যার ফলে কৃষকরা ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।

Link copied!