পুলিশের গুলিতে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের মৃত্যুর ঘটনায় পুলিশের এক সহকারী উপপরিদর্শকসহ (এএসআই) ২ পুলিশকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তাদের সাময়িক বরখাস্তের কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, তারা ‘অপেশাদারি আচরণস্বরূপ’ শটগান থেকে ফায়ꦉার করেন।
সাময়িক বরখাস্তরা হলেন, রংপুর পুলিশ লাইনের এএসআ🙈ই আমির হোসেন ও তাজহাট থানার কনস্টেবল সুজন চ🔯ন্দ্র রায়।
শনিবা🐽র (৩ আগস্ট) দুপুরে বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (অপরাধ) আবু মার꧟ুফ হোসেন।
আবু মারুফ হোসেন জানান, আবু সাঈদ নিহতের ঘটনায়๊ প্রাথমিক তদন্তে ওই দুই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়ায় তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। চূড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। বরখাস্তের পর ওই দুইজনকে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।
এর আগে আবু সাঈদের নিহত হওয়ায় প♍ুলিশের পক্ষ থেকে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত🅠 কমিটিকে সাত কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছিল।
ওই তদন্ত প্রতিবেদনেই এএসআই আমির হোসেন ও কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়ের অপেশাদার আচর🍌ণের বিষয়টি উঠেജ এসেছে।
তদন্ত প্রতিবেদনে আরও বল♏া হয়, তারা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বৈধ আদেশ অমান্য করার মর্মে তᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚাদের সাময়িক বরখাস্ত করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়েছে।
গত ১৬ জুলাই পুলিশ ও কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে রাবার বুলেটের আঘাতে নিহত হন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২তম ব্যাচের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাইদ। তব𒐪ে বিক্ষোভকারীদের ছোঁড়া ইট-পাটকেলের আঘাতে আবু সাঈদের মৃত্যু হয়েছে বলে পুলিশের এজাহারে উল্লেখ করা হয়।