মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলি বাংলাদেশের টেকনাফ স্থলবন্দরের কার্যালয়ে এসে পড়েছে। এ সময় স্থলবন্দরের অফিসের জানালা এবং একাট ট্রাকের কাচ ভেঙে গেছে। এতে আতঙ্কে স্থলবন্দরের সকল কার্যক্রম বন্♔ধ রাখা হয়। বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে 🥀এ ঘটনা ঘটে।
টেকনাফ স্থলবন্দর ইউনাইটেড ল্যান্ড পোর্টে𒀰র ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আনোয়ার হোসেন বলেন, “🐼দুপুরে সীমান্তে লাল দ্বীপ-জালিয়ার দ্বীপে দুই গ্রুপের মধ্যে হঠাৎ গোলাগুলি শুরু হয়। বেশকিছুক্ষণ ধরে গুলি বর্ষণ চলে। এতে আমাদের অফিসে🍸 এসে দুটি গুলি পড়ে। সে সময় আমরা দুইজন অফিসে কর্মরত ছিলাম।”
আনোয়ার হোসেন আরও বলেন, “এ ঘটনায় আতঙ্কে বন্দরের শ্রমিকরা কাজ না করে চলে গেছেন। যার কারণে মিয়ানমার থেকে আসা ২𝓡৪ হাজার ব্যাগের একটি বাণিজ্য ট্রলারের মালামাল খালাস বন্ধ রয়েছে। এ সীমান্তে প্রায় সময় গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে আমরা সবাই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।ꦺ”
টেকনাফ স্থলবন্দরের শ্রমিক ম♊ো. নাজির বলেন, “মিয়ানমার থেকে একটি ট্রলার মালামাল নিয়ে আটজন ব্যবসায়ীর কাছে টেকনাফ স্থলবন্দর ঘাটে পৌঁছে। এই ট্রলার থেকে মালামাল খালাসের সময় মিয়ানমার থেকে গুলি এসে পড়ে। এতে শ্রমিকরা ভয়ে পালিয়ে যায়। এখন বন্দরজুড়ে আতঙ্ক।”
এ বিষয়ে টেকনাফ উপজꦚেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী বলেন, “মিয়ানমার সীমান্ত থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে ৩টি গুলি এসে পড়েছে। তবে কোনো হতাহতেরꩲ ঘটনা ঘটেনি। তবে কারা গুলি করেছে সেটি এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।”