• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৫ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


গরু-ছাগলের অভাব নেই, তবুও দাম ছাড়ছেন না ব্যাপারিরা


নীলফামারী প্রতিনিধি
প্রকাশিত: জুন ১৫, ২০২৪, ০৪:০৪ পিএম

আর মাত্র এক দিনের অপেক্ষা, এর পরই মুসলিম উম💜্মার অন্যতম ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা। এরই মধ্যে কোরবানি উপলক্ষে জমে উঠেছে নীলফামারীর পশুর হাটগুলো। ꦡঈদের আগের দিন পর্যন্ত চলবে পশু বেচা-বিক্রি।

শুক্রবার (১৪ জুন) নীলফামারীর সৈয়দপুরের ঐতিহ্যবাহী ঢেলাপীর হাটে দেখা যায়, জেলা ও জেলার বাইরের নানান প💃্রান্ত থেকে গরু আসছে। ক্রেতা-বিক্রেতাদের উপস্থিতিতে জমজমাট কোরবানির পশুর হাট। তবে হাটে পশু ক্রয়-বিক্রয় ছিল অপেক্ষাকৃত কম। ক্রেতඣাদের অনেককে দর কষাকষি করতেও দেখা গেছে।

ক্রেতাদের অভিযোগ, বিক্রেতারা আকাশচুম্꧒বী দাম হাঁকাচ্ছেন। যার যেমন ইচ্ছে দাম চাচ্ছেন। ৭০-৮০ হাজার টাকার কমে ক⛎োনো গরু মিলছে না।

আব্দুল হেলাল নামের এক ক্রেতা বলেন, “একটি গরু ও একটি ছাগল কিনলাম। মাঝারি গরু বিক্রি বেশি দেখছি। ব্যাপারিরা অতিরিক্ত দাম চাচ্ছ💜ে। অনেক দামাদামি করে কিনতে হচ্ছে। তবে এ বছর হাটে গরু-ছাগলের অভাব নেই। শেষে দাম কম𝄹বে মনে হচ্ছে।”

সিরাজ আলী নামের একজন ছাগল ক্রেতা বলেন, “ছাগলের দাম মোটামুটি ক্র🐼য় ক্ষমতার মধ্যে আছে। তবে দাম হাঁকাচ্ছে অনেক বেশি। ক্রেতা কম থাকায় দাম ছাড়ছে না।”

এদিকে গরু ব্যবসায়ী ও খামারিরা বলছেন, পশুর হাটে ক্রেতা কম থাকায় বর্তমানে বিক্রি কম। তবে শেষের দিকে বিক্রি বাড়তে পারে। তাদের দাবি, এখন যারা আসছেন তারা অধিকাংশই দর্শনার্থী, এসেছেন দাম যাচাই করতে। আর যারা আসছেন, তারা সবচেয়ে বেꦇশি নজর দিচ্ছেন মাঝারি ও ছোট আকারের গরুর দিকে।

নীলফামারী জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সূত্র জানা যায়, জেলায় এবছর দুই লাখ ৭৬ হাজা🀅র ২০১টি গবাদিপশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে। এবার ঈদে জেলায় পশুর চাহিদা রয়েছে এক লাখ ৪৩ হাজার ১০৯টি। চাহিদার তুলনায় এক লাখ ৩৩ হাজার ৯২টি পশু বেশি প্রস্তুত রয়েছে।

জেলা প্রাণিসম্পদ𝕴 কর্মকর্তা কৃষিবীদ ডা. সিরাজুল হক বলেন, এবার জেলায় দুই লাখ ৭৬ হাজারেরও বেশি পশু খামারিরা লালন পালন করছেন। আর জেলার চাহিদা এক লাখ ৪৩ হাজারের একটু বেশি। সে হিসেবে এক লাখ ৩৩ হাজারে উপরে প্রাণী দেশের অন্যত্র যাচ্ছে।

Link copied!