ঢাকার সঙ্গে রাজবাড়ীর যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও সহজ করতে এই পথে দুটি কমিউটার ট্রেন চালু করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। শনিবার (৪ মে) মাদারীপুরের শিবচরে এক অনুষ💛্ঠানে ট্রেন দুটি উদ্বোধন করেন রেলপথ মন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর ই আলম চৌধুরী, রেল মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবিএ🅷ম ফজলে করিম চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রেলের মহাপরিচাল𒅌ক 🦂সরদার সাহাদাত আলী।
আগামীকাল রোববার সওকাল থেকে যাত্রী নিয়ে ট্রেন চলাচল শুরু হবে রাজবাড়ꦐি-ভাঙ্গা-ঢাকা রুটে।
জিল্লুল হাকিম বলেন, “ভবিষ্যতে এই পথে আরেকটি ট্রেন আমরা চালু করব। পরের ট্রেনটি নতুন বগি দিয়ে শুরু করব। আবার আগামী দুই মাসের মধ্যে ভাঙ্গা থেকে খুলনা, যশোর হয়ে বেনাপোল পর্যন্ত আরেকটি ট্রেন চালু হবে।ౠ ওই ট্রেন প্🦋রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন।”
রেলমন্ত্রী আরও জানান, ভাঙ্গা থেকে বরিশাল হয়ে পায়রা বন্দর পর্যন্ত একট🍨ি রেল লাইন বানানো হবে। সেটি আটটি জেলাকে যুক্ত করবে। কিন্তু এই অঞ্চলের মাটি ভালো না। তাই পুরো লাইনটি হবে এলিভেটেড (উড়াল)।
জিল্লুল হাকিম বলেন, “আমরা চিন্তা করছি, রেলে বর্তমানে দুইটা জোন✱ আছে। আরও দুইটা জোন তৈরি করা হবে। এর একটা হবে ভাঙ্গা-ফরিদপুর। এটির জোনাল অফিস হবে ভাঙ্গায়। এতে করে ভাঙ্গায় রেলের সেবা আরও বাড়বে।”
এদিকে যে ট্রেনটি আগামীকাল থেকে চলাচল করবে সে❀টি পুরাতন বগি ও ইঞ্জিন দিয়ে চলবে। ঢাকা থেকে রাজবাড়ী যাতায়াতে সময় লাগবে প্রায় দুই ঘণ্টা।
জানা যায়, ভাঙ্গা-ঢাকা-ভাঙ্গা রুটে এক জোড়া এবং অপারেশনাল সুবিধারౠ্থে একই রেক দ্বারা রাজবাড়ী-ভাঙ্গা-রাজবাড়ী রুটে এক জোড়া কমিউটার ট্রেন পরিচালনা করা হবে। এর মধ্যে ঢাকা-ভাঙ্গা রুটে ১২১ ও ১২৪ নম্বর ট্রেনটির নাম প্রস্তাব করা হয়েছে ভাঙ্গা এক্সপ্রেস। আর ভাঙ্গা-রাজবাড়ী রু🦹টে ১২২ ও ১২৩ নম্বর ট্রেনের নাম নির্ধারণ করা হয়েছে চন্দনা এক্সপ্রেস।
ট্রেনটিতে ২৪টি প্রথম, ৪৪টি ཧশোভন চেয়ার এবং ৪২৪টি শোভন শ্রেণির আসন ব্যবস্থা থাকবে।
উভয় পথে ভাঙ্গা জংশন, শিবচর, পদ্মা ও মাওয়া স্টেশনেꦗ যাত্রা বিরতি থাকবে। সাপ্তাহিক বন্ধ শুক্রবার।
