রাজবাড়ী থেকে ভাঙ্গা হয়ে ঢাকাগামী চন্দনা-ভাঙ্গা কমিউটার ট্রেনটি এখন থেকে ফরিদপুর রেলস্টেশনে থামবে। এ জন্য আর কোনো আন্দোলন করতে হবে না বলে মন্তব্য করেছেন রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম। তিনি বলেন, সুন্দরবন ও বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেন দুটিও আগের নিয়মে ও আগের পথে চলতে থা﷽কবে।
শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যা পৌনে সাত𒁃টার দিকে ভাঙ্গার বামনকান্দায় ভাঙ্গা জংশন পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে মাগুরা থেকে ভাঙ্গা রেলস্টেশনে এসে পৌঁছান মন্ত্রী। তিনি ভাঙ্গা–বেনাপোল রেলপথের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে ধারণা নেন।
রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম বলেন, “চন্দনা কমিউটার ট্রেন ফরিদপুর রেলস্টেশনে থামবে। ওদের আশ্বস্ত ক꧟রে দাও, রিশিডিউল দিয়ে দেব, স্টপেজ দিয়ে দেব। এ জন্য আর আন্দোলন করতে 🦂হবে না। রিশিডিউল করার পরই ফরিদপুর রেলস্টেশনে যাত্রাবিরতি দেবে চন্দনা।”
ভাঙ্গা-বেনাপোল রেলপথ চালু হলে সুন্দরবন ও বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেন দ🌄ুটি নতুন পথে সরিয়ে নেওয়া হবে কি না, জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, “ওই দুটি ট্রেন সরানো হবে না। ওই পথে ন♛তুন ট্রেন দেওয়া হবে।”
রেলমন্ত🍨্রী জিল্লুল হাকিম আরও বলেন, “ভাঙ্গা–বেনাপোল পথের কাজ আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে শেষ হবে। আমরা আশা করছি, আগামী অক্টোবর থেকে ওই পথে বাণিজ্যিকভাবে ট্রেন চলাচল শুরু করা সম্ভব হবে।”
এ সময় মন্ত্রীর সঙ্গে রেলসচিব হুমায়ন কবির, রেলের মহাপরি💦চালক সর্দার শাহাদাত ঢালী, প্রকল্প পরিচালক আফজাল হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেඣন।