দরজায় কড়া নাড়ছে পবিত্র ঈদু🤪ল ফিতর। ঈদের আনন্দ পরিবারের সঙ্গে ভাগাভাগি করতে গ্রামের বাড়ি ছুটছেন অনেকে।
সোমবার (৮ এপ্র🌸িল) শিল্প কারখানা ছুটির পর গাজীপুরের মহাসড়কে যাত্রীদের ঢল নামে। এরপর মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সকালে কিছুটা কমে এলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ। পুরো পথ জুড়ে থেমে থেমে চলছে যানবাহন।
সরেজমিনে গাজীপুরের চন্দ্রার তিনটি মোড়েই যানবাহনের দীর্ঘ সারি লক্ষ্য করা গেছে। এছাড়া সাভার, আশুলিয়া, নবীনগর, বাইপাল ও কবিরপুর এলাকা থেকে চন্দ্রা প্রবেশমুখ, চন্দ্রা পাড় হয়ে টাঙ্গাইলগামী মহাসড়কে যানবাহনে চলছে থেমে থেমে। একই সঙ্গে গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা൲ ও ভোগরা বাইপাসে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। মহাসড়কের নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা রক্ষায় পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ সদস্য দিনরাত কাজ করছেন।
পুলিশ ও যাত্রীরা জানান, সোমবার গাজীপুরসহ আশপাশের এলাকার শিল্পকারখানা ছুটি ঘোষণಞা হলে দুপুরের পর থেকে মহাসড়কে ঘরমুখো মানুষের ঢল নামে। অতিরিক্ত মানুষ আর যানবাহনের চাপে বিকেল থেকেই শুরু হয় যানজট। ইফতারের পর সেই যানজট আর ম💧ানুষের ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করে।
এরপরে থেমে থেমে যানবাহন চললেও মঙ্গলবার ভোর প💃র্যন্ত একই অবস্থা দেখা গেছে মহাসড়ক দুটিতে। তবে সকল ৯টার পর🔯 থেকে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল কিছুটা স্বাভাবিক হলেও কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রা ও আশপাশ এবং গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা, ভোগাড়সহ আশপাশের এলাকায় থেমে থেমে যানবাহন চলাচল করছে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটনের উপপুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, গত রাতে বেশ যানজট থাকলেও রাত দুইটার পর থেকে যানজট কমে আসে। তবে সকাল থেকে আবার যানব�⭕�াহনের চাপ বেড়েছে। তবে, এখন চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
নাওজোড় হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহাদাত হোসেন বলেন💙, চন্দ্রাকে কেন্দ্র করে সারা রাত যানবাহনের ধীরগতি থাকলেও সকালে কিছুটা কমতে শুরু করেছে। এখনো আশপাশে যানবাহনের সারি থাকলেও থেমে থেমে যানবা𝄹হন চলছে। বিকেলের মধ্যে চাপ অনেকটা কমে যাবে।