ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবেলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির প্রস্তুতিমূলক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 🔜;
শনিবার (২৫ মে) সকাল সাড়ে দ🍌শটায় জেলা প্রশাসকের দ𒉰রবার হলে এ অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা প্রশাসক নুর কুতুবুল আলমের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছ⛄িলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান, জেলা সার্জন অতিরিক্ত জেলা যাদব 🐎সরকার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার যোবায়ের আহাম্মেদ, কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ নজরুল ইসলাম, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুর রহমান, পটুয়াখালী প্রেসক্লাবের সভাপতি জাফর খান, সিপিপি, রেড ক্রিসেন্টসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, দুর্যোগ মোকাবেলায় জেলায় ৭০৩টি সাইক্লোন শেল্টার ৩৫টি মুজিব কিল্লা, ৭৩০ মেট্রিক টন চাল, ১০ লাখ টাকার শিশু খাদ্য, ১০ লাখ টাকার গোখাদ্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া শুকনা খাবার রয়েছে ১৫০০ প্যাকেট। নগদ টাকা রয়েছে ২৪ লাখ ৭ হাজার টাকা ৫০০ ꩲটাকা।
এ সময় মানুষকে সচেতন ও দুর্যোগে উদ্ধার কাজ পরিচালনার জন্য রেডক🍸্রিসেন্ট ও সিপিপির ৯ হওাজার স্বেচ্ছাসেবককে প্রস্তুত থাকাসহ বিদ্যুৎ বিভাগ সড়ক বিভাগ ফায়ার সার্ভিসকে দিকনির্দেশনা দেন জেলা প্রশাসক।
জেলায় মোট ৭৬টি মেডিকে🎃ল টিম গঠন﷽ করা হয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ স্যালাইন, ঔষধ ও পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট সংরক্ষিত রয়েছে।
জেলায় ১৩০০ কিলোমিটার▨ বেড়িবাঁধের মধ্যে ১০ কিলোমিটার ঝ෴ুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। দুর্যোগের সময় কোথাও ভাঙন দেখা দিলে তা মেরামতের জন্য ১৬ হাজার জিও ব্যাগ রয়েছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
এদিকে জেলায় ৮৭ হাজার হ𒅌েক্টর জমিতে রয়েছে মুগ ডাল এবং ২০꧂ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধান রয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
জ𒀰েলা প্রশাসক নুর কুতুবুল আলম জানান, সম্ভাব্য﷽ ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবেলায় সকল ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্র,শুকনা খাবার,মেডিকেল টিম ও স্বেচ্ছাসেবকদের প্রস্তত রাখা হয়েছে। দূর্যোগের সম্ভব্য ক্ষতি মোকাবলায় জেলা প্রশাসন প্রস্তুত রয়েছে বলে জানান তিনি।