পরিবেশ দূষণকারী প্লাস্টিক এখন আর আবর্জনা নয়। প্লাস্টি🌠🅠কের ভাংড়িকে কেন্দ্র করে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে গড়ে উঠেছে কারখানা। ভাংড়ি মেশিনে রিসাইক্লিংয়ের মাধ্যমে তৈরি হচ্ছে প্লাস্টিক কুচি। পরে সেসব প্লাস্টিক মেশিনে ভাঙিয়ে পাঠানো হয় দেশের বিভিন্ন জেলায়।
এমন উদ্যোগ নিয়ে সাফল্যের মুখ দেখছেন ইউসুফ ও বাবলু মিয়া। এসব বর্জ্যই রিসাইক্লিং করে দেশের বিভিন্ন স্থানౠে তৈরি করা হচ্ছে নতুন নতুন প্লাস্টিক পণ্♏য। শুধু তাই নয়, এসব সামগ্রী দিয়ে তৈরি হচ্ছে একধরনের সুতা।
তাই ফেলে দেওয়া পুরোনো প্লাস্টিকস রিসাইক্লিং করতে সুন্দরগঞ্জের বামনডাঙ্গা (ব্রিজমোড়💜) ꦚগড়ে উঠেছে কারখানা। এখানে কাজ লোকের মধ্যে বেশির ভাগ সমাজের অবহেলিত ও প্রতিবন্ধী। পরিত্যক্ত পণ্যেই এখন প্রতিবন্ধী ও ব্যবসায়ীদের স্বপ্ন দেখাচ্ছে।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন স্থানে পড়ে থাকা প্লাস্টিক ভাঙারিওয়ালাদের কাছে থেকে কেজি দরে ক্রয় করা🍎 হয়।
ভাঙারি ব্যবসায়ী ইউসুফ ও বাবলু মিয়া বলেন, “এগুলো আমরা দেশের বিভিন্ন জেলায় পাঠাই তবে, এসব থেকে এখানে সরাসরি পণ্য উৎপাদন করা গেলে আরও কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হতো এবং সরকারও রাজস্ব পেত। পাশাপাশি আমরা নিজেদের আর𝓀ও স্বাবলম্বী করে তুলতে পারতাম। কিন্তু এখানে সরাসরি পণ্য উৎপাদন করতে গেলে অনেক অর𓃲্থের প্রয়োজন হয়, যা আমাদের নেই। কোনোভাবে সরকারি সহযোগিতা পেলে এ কার্যক্রম আরও বাড়াতে পারব আমরা।”