চাঁপা🔯ইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে একদিনে ৭৪৩ টন পেঁয়াজ এসেছে। শনিবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৭ ট্রাকে꧑ পেঁয়াজ স্থলবন্দরে প্রবেশ করে।
এদিন রাত ৯টায় সোনামসজিদ পোর্ট লিংক লিমিটেডের পোর্ট ম্যানেজার মাঈ𒊎নুল ইসলাম বিষয়টি ꧙নিশ্চিত করেন।
মাঈনুল ইসলাম বল෴েন, শনিবা🤡র থেকে ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করেছে। তবে এর আগে যে পেঁয়াজগুলোর এলসি করা ছিল, সেগুলো এখন পর্যায়ক্রমে স্থলবন্দরে প্রবেশ করছে।
তিনি আরও বলেন, “সকাল থেকে এখন পর্যন্ত ২৭টি ট্রাকে ৭৪৩ মেট্রিক টন পেঁয়াজ স্থলবন্দরে প্রবেশ কর🗹েছে। তবে আর কতদিন এভাবে পেঁয়াজ আসবে তা আমি নিশ্চিত নই। কারণ ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে। নতুন করে আর এলসি পাওয়া যাবে না।”
পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপক কামাল হোসেন জানান, ভারত সরকারের পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের চিঠি এখনো আমরা আনুষ্ঠানি൲কভাবে হাতে পাইনি। তবে, আজ দুপুর থেকে ভার🦩তের ওপারে মহদিপুর থেকে বেশ কয়েকটি পেঁয়াজের ট্রাক বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
এ দিকে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধের খবরের পর চাঁপাইনবাবগঞ্জের বাজারে ৬০-৮০ টাকা কেজিতে দাম বেড়েছে পণ্যটির। বৃহস্পতিবার ভারতীয় পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৯৫-১০০ টাকা দরে বিক্রি হলেও সেই পেঁয়াজ ১৬০-১৭০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। আর দেশি পেঁয়াজ ১১০ টাকার পরিবর্🔜তে ১৭৫-১৮৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এ অবস্থায় ক্রেতারা বলছেন, প্রশাসনের অতিদ্রুত ব্যবস্থা গ🎉্রহণ ছাড়া বাজার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব না♕।
পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভা꧅রত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করায় দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। দিনের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম আরও বাড়বে। ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি চালু না হলে দাম কমার সম্ভাবনা নেই।
এর আগে🌱, বৃহস্পতিবার ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তি ৭ ডিসেম্বর থেকে ২০২৪ সালের মার্চের ৩১ তারিখ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়।