• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


যে চার কারণে সড়কে ঝরেছিল ১৫ প্রাণ


ফরিদপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: এপ্রিল ২২, ২০২৪, ১০:৫৬ এএম
যে চার কারণে সড়কে ঝরেছিল ১৫ প্রাণ

ফরিদপুরের সড়ক দুর্ঘটনায় ১৫ জন নিহতের ঘটনায় গঠন করা তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন দিয়েছে। চারটি কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটে ব๊লে ওই প্রতিবেদনে  উল্লেখ করা হয়। 

রোববার (২১ এপ্রিল) রাতে জেলা꧒ প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদারের কাছে 𓆉তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়।

তদন্ত কমিটির প্রধান অত🐽িরিক্ত জেলা ম্🤡যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

যে চারটি কারণ উল্লেখ করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে ঈদের পরে বাস চালকের দীর্ঘ সময় গাড়ি পরিচালনায় ক্লান্তি আর চোখে ঘুম, দুটি যানের অধিক গতি, মহাসড়কে নিজস্ব লেনে ব্রেক করা ও মহাসড়কে অটোরিকশার উপস্থিতি। 
গত ১৬ এপ্রিল ফরিদপুর-খুলনা মহাসড়কে বাস-পিকআপের 𝕴সংঘর্ষে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৫ জনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় নিহত ইকবাল হোসেনের ♐বড় ভাই এনামুল শেখ বাদী হয়ে যাত্রীবাহী বাসের চালককে আসামি করে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন।

পরে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সড়ক দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী সিদ্দিকীকে প্রধা♔ন করে ৭ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।

হাইওয়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাহিনুর আলম খান জানান, ১৬ এপ্রিল সকালে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ফরিদপুর সদর উপজেলার কানাইপুর ইউনিয়নের তেতুলত🔯লা দিকনগর এলাকায় ঢাকা থেক🗹ে খুলনাগামী উত্তরা ইউনিক পরিবহনের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পিকআপ ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।

তিনি আরও জানান, সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই পিকআপে থাকা নারী, পুরুষ, শিশু সহ ১১ জন মারা যান। আহত হন ৭ জন। পরবর্তীতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আরও ৪ জন। এ ঘটনায় দুর্ঘটনায় নিহত ইকবাল হোসেনের বড় ভাই এনামুল হক বাদী হয়ে চালককে আসামি করে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের করেন।
 

Link copied!