চলতি ঢাকা প𒅌্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে (ডিপিএল) সুপার লিগ রাউন্ডে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছিল লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জ ও আবাহনী লিমিটেড। ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে শান্ত-আফিফের অর্ধশতকে ২৭৯ রান জড়ো করেছিল আবাহনী। জবাবে মোসাদ্দেক-তানভীরের স্পিন বিষে মাশরাফির নেতৃত্বাধীন রূপগঞ্জকে ১৯৮ রানে অলআউট করে ৮১ রানের বড় জয়ে লিগ জমিয়ে দি𒆙য়েছে ঐতিহ্যবাহী দলটি।
রোববার (২৪ন এপ্রিল) মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামে আবাহনী। মাহমুদুল হাসান জয় ও নাঈম শেখের ২৮ রানের উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। নাঈম আউট হন ২৫ বলে ২২ রান করে। পরের ওভারে আউট হন জয়। আল-আমিন হ🧸োসেনের শিকার হওয়ার আগে করেন ১১ বলে ৬ রান।
দলীয় ৩০ রানে ২ উইকেট হারান আবাহনীকে তৃতীয় উইকেটে ১২৬ রানের জুটি গড়ে এগিয়ে নেন আফিফ হোসেন ধ্রুব ও নাজমুল হোসেন শান্ত। আফিফকে বোল্ড করে এই জুটি ভাঙেন মুক্তার আলি। ৭২ বলে ৬২ রানের ইনিংস খেলেন আফিফ। তার ব্যাট থ🌼েকে আসে সাতটি চার ও একটি ছক্কা।
শতকের পথে হাঁটতে থাকা শান্তকে থামান সাকিব আল হাসান। নিজের বলেই ক্যাচ নেন সাকিব। শান্ত আউট হন ১০১ বলে ১০টি বাউন্ডারিতে ৮৬ রান করেন। এরপর মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ৩৯ বলꦆে ২৮ রান, তৌহিদ হৃদয় ১৬ বলে ২৪ রান, সাইফউদ্দিন ২৭ বলে হার না মানা ৩০ রান ও জাকের আলি অনিকের ৮ বলে ১৩ রানের সুবাদের নির্ধারিত ৫০ ওভারে ২৭৯ রান সংগ্রহ করে আবাহনী।
লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের পক্ষে বোলিংয়ে সাকিব নেন ৩টি ൲উইকেট। এছাড়া ২টি উইকেট পান আল-আমিন।
রান তাড়া করতে নেমে রূপগঞ্জের পক্ষে ইনিংস উদ্বোধন করতে নামেন সাব্বির রহমান ও রাকিবুল হাসান। তাদের ৪৭ রানের জুটি ভাঙেন তানভীর ইসলাম। এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হার🐠াতে হারাতে ৯৯ রানেই ছয়টি উইকেট হারিয়ে বসে রূপগঞ্জ। সাব্বির ৪৫ বলে ৩৮ রান, সাকিব ৮ বলে ৩ রান, নাঈম ইসলাম ১৮ বলে ৭ রান, ইরফান শুক্কুর ৪ বলে ১ রান ও মাশরাফি ১০ বলে ৯ রান করেন।
সপ্তম উইকেটে ৫৪ রানের জুটি গড়েন চিরাগ জনি ও তানবীর হায়দার। চিরাগকে বোল্ড করে এই জুটি ভাঙেন তানভীর। ৫৬ বলে ৪৮ রান করেন চিরাগ। এরপর আবারও𒁏 নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে শুরু করে রূপগঞ্জ। তানবীর ৫০ বলে ৩৬ রান ও মুক্তার আলি ২২ বলে ২২ রান করেন। রূপগঞ্জ অল-আউট হয় ১৯৮ রানে। আবাহনী জয় পায় ৮১ রানের ব্যবধানে।
আবাহনীর পক্ষে ১০ ওভারে ৪০ রান খরচায় চারটি উইকেট শিকার করে ম্যাচসেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন মোসাদ্দেক। এছাড়া তি✤নটি উইকেট শিকার করেছেন সাইফউদ্দিন।