ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন অস𒈔্ট্রেলিয়ার রঙিন পোশাকের অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ꧟। অধিনায়কত্বে তার স্থলাভিষিক্ত কে হবেন তা নিয়েই অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটে চলছে নানা গুঞ্জন! স্টিভেন স্মিথ কিংবা প্যাট কামিন্সের হাতে উঠতে পারে অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়কত্ব।
এমন সময়েই অস্ট্রেলিয়া🧸র সাবেক স🗹হ-অধিনায়ক ডেভিড ওয়ার্নার অস্ট্রেলিয়া দলের দায়িত্ব নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। আগ্রহ প্রকাশ করলেও দায়িত্ব নেওয়ার পথটা মোটেও সহজ হবে না ওয়ার্নারের জন্য।
২০১৮ সালে কেপ টাউন টেস্টে বল টেম্পারিংয়ের ঘটনায় ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন ওয়ার্নার। একই সময়ে অধিনায়কত্ব থেকে তাকে আজীবন নিষিদ্ধ করে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। ফলে চাইলেই অধিনায়꧙কত্ব ☂নিতে পারবেন না।
অধিনায়কত্বের দায়িত্ব নেওয়ার আগে তার উপর থেকে সরতে হবে নিষেধাজ্ঞার খড়গ। বিষয়টি নিয়ে সিএ’র সাথে আলোচনা শুরু করতে চা🐎ন। এই জন্য সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যে সিএ’র প্রধান নির্বাহী নিক হুকলির সাথে আলোচনা করতে চান ওয়ার্নার।
বলেন, “আগামী দুই সপ্তাহের মধ্💧যে নিক হুক🙈লির সাথে আলোচনা করবো। আশা করি, সেখানেই সব সমস্যার সমাধান হবে। আশা করি, অস্ট্রেলিয়া দলের দায়িত্ব নিতে পারবো।”
বেশ আগে থেকেই এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার বিষয়ে আলোচনায় ꦡআগ্র🧸হী ছিলেন ডেভিড ওয়ার্নার। বিষয়টি নতুন নয়। অ্যারন ফিঞ্চের বিদায়ের পর এই বিষয়টি নিয়ে উঠে পড়ে লেগেছেন। এমনকি অধিনায়কত্ব নিতেও আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
ওয়ার্নারܫের ভাষ্যমতে, “এখনো আলোচনা হয়নি। দেখা যাক কি হয়।💮 অধিনায়কত্বের দায়িত্ব পেলে সেটা দারুণ বিষয় হবে।”
ওয়ার্নার আরো যোগ করেন, “অধিনায়কত্বের প্রস্তাব পেলে না করার কি🅺ছু নেই। এটা অনেক সম্মানের। এটা শুধুমাত্রই ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার হাতে। আমার সামনে যা আছে, আমি শুধু সেটায় মনোযোগ দিতে পারি। ব্যাট হাতে যতটুকু সম্ভব, আমি রান করে যেতে পারি।”
অধিনায়কত্বের 🌄বিষয় ও নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে সিএ’র সাথে আলোচনায় সব সময়ই রাজি ওয়ার্নার। বলেন, “ আমার ফোন সবসময় খোলা। দিন শেষে এটাই বলব, যা হয়েছে সেটা হয়ে গেছে। এখন নতুন মানুষজন বোর্ড চালায়। আমি যেকোনো ব্যাপারেই বোর্ডের সঙ্গে কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করব।”
