ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের মতো মর্যাদাপূর্ণ আসরে খেলার পরও নিজের দেশের প্রতি মায়া-মমতা রয়েছে তার পুরোপুরি। আর তাই তো খেলার স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশের হয়ে আ🐽ন্তর্জাতিক ফুটবলে অংশ গ্রহণের।
কিন্তু লাল-সবুজ জার্সি পড়ে মাঠে নামার সেই স্বপ্ন পূরণের শেষ ধাপে এসে গ্যাড়াকলে পড়েছেন ইংলিশ লিগের তারকা ফুটবলার হামজা চৌধুরী। ফিফার প্লেয়ার্স স্ট্♓যাটাস কমিটি চূড়ান্ত অনুমোদন ঝুღলিয়ে রেখেছে। সর্বশেষ যে খবর, তাতে লেস্টার সিটির এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডারের বাংলাদেশের হয়ে খেলার সম্ভাবনা কমে যাচ্ছে।
দুই দিন আগে ফিফা থেকে যে চিঠি পেয়েছে বাফুফে𒐪, তাতে হামজাকে খেলানোর জন্য তাদের প্রচেষ্টা বিফলেই যেতে পারে। যদিও বাফুফে আরেকটি চিঠিতে ফিফাকে ব্যাখ্যা দিয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হামজা ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২১ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা🔴র বিষয়টিই সমস্যা তৈরি করেছে। ২০১৮ ও ২০১৯ সালে হামজা ৭টি ম্যাচ খেলেছেন ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২১ দলের হয়ে।
হামজা যখন ম্যাচ খেলেছেন তখন তার বয়স ছিল ২১ বছরের কিছ✃ু বেশি। তখন বয়স ২১ বছরের নিচে থাকলে সমস্যা হতো না। ওই জায়গাতেই আপত্তি ফিফার প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির।
হামজা বাংলাদেশ🐈ের পাসপোর্ট করেছেন ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২১ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার ৫ বছর পর। ফিফা এসব ইস্যু তোলায় হামজার স্বপ্নপূরণে তৈরি হয়েছে ভজকট।
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ইংলিশ ফুটবলার হামজা চৌধুরী লাল-সবুজ জার্সিতে খেলার ইচ্ছা প্রকাশের পরই বাফুফে তা নিয়ে কাজ শুরু করে। হামজার জা🐲তীয় পরিচয়পত্র ও বাংলাদেশি পাসপোর্ট তৈরি করে দেওয়ার পরই বাফুফে প্রথমে ছাড়পত্র চায় ইংলিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের কাছে। সেখান থেকে সবুজ সংকেত পাওয়ার পর শেষ ধাপ ছিল ফিফার অনুমোদন। ফিফায় গিয়েই ফিঁকে হয়ে গেল হামজার বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার সম্ভাবনা।
অবশ্য এখনো হাল ছাড়েনি 𓃲বাফুফে𓂃। ফের ফিফাকে চিঠিয়ে দিয়েছে তারা। তবে যে ক্লোজে এসে সমস্যা তৈরি হয়েছে সেটা কাটিয়ে হামজার বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে গেছে।