সপ্তমবার𝓡ের মতো ব্যালন ডি’অর জিতলেন লিওনেল মেসি। ফ্রান্স ফুটবলের দেওয়া সম্মানজনক এই পুরস্কারটি এর 𝓰আগে এতবার কেউ জেতেনি।
সোমবার (২৯ নভেম্বর) প্যারিসে এক জমকালো আয়োজনে✃র মধ্যে দিয়ে আর্জেন্টাইন এই তারকার হাতে তুলে দেওয়া হয় এই অ্যাওয়ার্ড।
ফ্রান্স ফুটবল ম্যাগাজিনের দেওয়া গত বছরের সেরা খেল꧂োয়াড়ের এ পুরস্কা♑র জয়ের দৌড়ে ফেবারিট ছিলেন পিএসজির আর্জেন্টাইন এ তারকা। রবার্ট লেভানডফস্কি এই পুরস্কার জয়ে ছিলেন মেসির নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী। লড়াইটা শুধু এই দুজনের মধ্যেই দেখেছেন বেশির ভাগ বিশ্লেষক।
শেষ পর্যন্ত ভোটাভুটিতে লেফানডভস্কিকে হা🏅রিয়ে নিজের সর্বোচ্চসংখ্যক ব্যালন ডি’অর জয়ের রেকর্ডকে আরও এক ধাপ উঁচুতে নিয়ে গেলেন ৩৪ বছর বয়সী মেসি। পাঁচবার ব্যালন ডি’অর জেতা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো এবার ষষ্ঠ হয়েছেন।
এবারের ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকায় ছিলেন মেসি, লেভানডফস্কি, জর্জিনিও, করিম বেনজেমা ও এনগোলো কান্তে। তবে লড়াইটা হয়েছিল মেসি ও লেভানডফস্কি। কিন্তু লেভানডফস্কিকে দ্বিতীয় হেয়েই সন্তুষ্টা তাকতে হয়েছে। তৃতীয় চেলসির ইতালি🔯🌼য়ান মিডফিল্ডার জর্জিনিও।
মেসির হাতে প্রথম ব্যালন ডি’অর ওঠে ২০০৯ সালে। এরপর ২০১২ সাল পর্যন্ত টানা 🔯এই ♈পুরস্কার জেতেন তিনি।
এ বছর সব মিলিয়ে ৪০ গোল করেন মেসি। এর মধ্যে বার্সার হয়ে ২৮টি, পিএসজির হয়ে ৪টি ও জাতীয় দল আর্জেন্টিনার হয়ে করেছেন ৮ গোল। জুলাইয়ে আর্জেন্টিনাকে জেতা কোপা আমেরিকার শিরোপা। দেশের হয়ে এটাই তার প্রথম শিরোপা। পাশাপাশি পিএসজিতে যোগ দেওয়ার আগে বার্সেলোনাকে জেতান কোপা দেল রে।