বিশ্বকাপ ফুটবল চার বছর পর পর অনুষ্ঠিত হল🦩েও প্রতিবছর সেরা ফুটবলারকে দেওয়া হয় ফুটবল বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার- ব্যালন ডি’অর। আন্তর্জাতিক ফুটবল ও ক্লাব ফুটবলে ব্যক্তিগত নৈপুণ্যের জন্য প্রতি বছরের সেরা ফুটবলারকে এই পুরস্কার দিয়ে থাকেন ফরাসি সাপ্তাহিক ফ্রেঞ্চ ফুটবল।
১৯৫৬ সাল থেকে শুরু হওয়া ব্যালন ডি’অরের পুরষ্কার ক্লাব ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি জিতেছে স্🐈প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনা। দলটির ৬জন খেলোয়াড়ের হাতে মোট ১২ বার উঠেছে এই পুরষ্কার। যার মধ্যে সর্বোচ্চ সাতবার এই পুরস্কার জিতেছেন লিওনেল মেসি। যার সবগুলোয় বার্সেলোনার জার্সিতে।
অন্যদিকে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর ৭ খেলোয়াড় জিতেছেন ১১টি ব্যালন ডি’অর। পাঁচটি ব্যালন ডি’অর জিতে দুইয়ে আছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। তার মধ্য💫ে চারটি রিꦏয়াল মাদ্রিদের হয়ে।
প্রথম ব্যালন ডি’অরের পুরষ্কার জেতেন ইংল্যান্ডের ফুটবলার স্টানলি ম্যাথিউস। কিন্তু ১৯৯১ সাল থেকে প্রচলন হওয়া ফিফা ওয়ার্ল্ড প্🍸লেয়ার অফ দ্য ইয়ার পুরস্কারের সঙ্গে ২০১০ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত, ব্যালন ডি’অরকে সাময়িকভাবে একীভূত করা হয়। যার নতুন নাম হয় ফিফা ব্যালন ডি’অর। তবে করোনার আগে ২০২০ ব্যালন ডি’অর দেওয়া হয়নি। চলমান কভিড মহামারির কারণে এই সিদ্ধান্ত নে𒆙য় আয়োজকেরা।
বার্সেলোনা: লুইস সুয়ারেস (১ꦿ৯৬০), ইয়োহান ক্রুইফ (১৯৭৩, ১৯৭৪), হ্রিস্টো স্টইচকভ (১৯৯৪), রিভালদো (১৯৯৯), রোনালদিনহো (২০০৫), লিওনেল মেসি (২০০৯, ২০১০, ২০১১,🧔 ২০১২, ২০১৫, ২০১৯, ২০২১।
রিয়াল মাদ্রিদ: আলফ্রেডো ডি স্তেফানো (১৯৫৭, ১৯৫৯), রেয়মন্ড কোপা (১৯৫৮), লুইস ফিগো (২০০০), রোনালদো নাজারিও (২০০২), ক্যানাভারো (২০০৬), ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো (২০০৮, ২০১৩, ২০১৪, ২০১৭) ও লুকা মদরিচ (২🍨০১৮)।