ফে🧸সবুক এখন প্রতিদিনকার যোগাযোগের এক মাধ্যম। এটি ছাড়া যেন জীবন চলে না। তবে মাঝেমধ্যে হঠাৎ করে ফেসবুক আইডি বন্ধ হয়ে যায় কারও কারও। ফেসবুক ব্যবহারকারীদের জন্য মেটার (ফেসবুক) স্পষ্ট বেশ কিছু নির্দেশনা রয়েছে। যেটি🌼কে বলা হয় কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড গাইডলাইন।
সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য ফ🐓েসবুকের কমিউনিটি গাইডলা☂ইন ছয়টি ভাগে বিভক্ত।
১. সহিংসতা ও অপরাধমূলক কার্যকলাপ, ২. নিরাপত্তা, ৩. আপত্তিজনক কনটেন্ট, ৪. সত্যতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা, ৫. মেধাস্বত্ব (ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি), ৬. অনুরোধ ও সমꦰাধান।
কমিউনিটি স্টান্ডার্ডের মধ্যে ফেসবুক বা মেটা কর্তৃপক্ষ সহিংসতা, অপরাধ ও নিরাপত্তার বিষয়টিকে স𒁃বচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়।
গাইডলাইনে বলা আছে, ফেসবুকে কোনো ধরনের টেররিজম বা জঙ্গিবাদ-সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম চালানো যাবে না। অর্থাৎ আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত কোনো ব্যক্তি বা সংগঠন সম্পর্কে কোনো পোস্ট করলে বা ছবি আপলোড করলে, তা কমিউনিটি স্ট্যান্ড🎶ার্ড ভায়োলেশন হিসেবে ধরা হবে। এবং রিপোর্ট করা মাত্রই আপলোড করা কনে𓃲টেন্টসহ পুরো ফেসবুক পেজ বা গ্রুপ রিমুভ হয়ে যাবে।
এ ছাড়া আপত্তিজনক কনটেন্ট, হিংসাত্মক বক্তব্য, জাতি অথবা মানুষের ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ কিংবা শারীরিক অক্ষমতা নিয়🐼ে সরাসরি আক্রমণ করলেও তা নিয়ে রিপোর্ট হলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেয়। এ ক্ষেত্রে কখনো কখনো কয়েক দিনের জন্য পোস্ট বা কমেন্টস করা থেকে বিরত রাখা হয় অনেককে।
এ ছাড়া ধর্ষণ, মৃতদেহ, দুর্ঘটনাসহ নিম্নে উল্লেখিত বিষয়াবলির ছবি অথবা ভিডিও পোস্ট করলে, দুর্ঘটনা আগুন কিংবা রক্তপাতের ছবি দৃশ্য প্রচার করলে, শ্মশানে মৃতদেহ পোড়ানো, যেকোনো ধরনের নির্যাতন- শিশু যৌন༒ নির্যাতন, না꧒রী যৌন নির্যাতন, অপ্রাপ্তবয়স্ক নির্যাতন, প্রাণী শিকার, প্রাণী হত্যা, প্রাণী জবাই, প্রাণীর ক্ষত বা কাটা দৃশ্যমান ছবি বা ভিডিও প্রচার কররেও ত্বরিত ব্যবস্থা নেয় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।