রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম বলেছেন, “ধূমপানের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে❀ মানুষের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি করলে ট্রেনে ধূমপানജের পরিমাণ কমে যাবে।”
বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রেল ভবনের সভা কক্ষে ধূমপান ও তামাকমুক্ত রেল পরিষেবা গড়ে তুলতে 🥂সম্মাননা পদক-২০২৩ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
জিল্লুল হাকিম বলেন, “বাংলাদেশ রেলওয়ের ট্রেনকে ধূমপানমুক্ত করার জন্য যে, প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে। ꦛএই ধরনের প্রকল্প গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। রেলে বিপুল পরিমাণ যাত্রী যাতায়াত করে। এখানে অল্প জায়গায🍰় অনেক লোক ভ্রমণ করে। ভ্রমণের সময় ধূমপান করা হলে জনগণের মধ্যে এর ক্ষতির প্রভাবটা বৃদ্ধি পাবে। তাই ট্রেনকে ধূমপানমুক্ত রাখা জরুরি।”
রেলমন্ত্রী বলেন, “এখন ধূমপানে ঝুঁকে পড়ছে শিক্ষিত লেখাপড়া জানা যুবকরা। তাদের সচেতন করা জরুরি। বাংলাদেশ রেলওয়েকে ধূমপানমুক্ত করার জন্য যে ♑উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং꧂ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, প্রকল্পটি যথাযথভাবে হয়েছে বলে আমি মনে করি। এই প্রকল্পের মাধ্যমে সাধারণ জনগণকে উদ্বুদ্ধ করে সচেতন করতে পারলে মানুষ যদি আন্তরিক হয়। তাহলে ক্ষতি কমবে।”
জিল্লুল হাকিম বলেন, ಌ“মানুষের মধ্যে যদি এর ক্ষতিকারক প্রভাব নিয়ে প্রচার করে তাদের সচেতন করা যায়, তাহলে সাধারণ মানুষ অনেক জটিল রোগ থেকে বেঁচে যাবে। বিশেষ করে ক্যান্সার যক্ষ্মা বিভিন্নꦺ রোগ থেকে।”
জিল্লুল হাকিম আরও বলেন, “প্রকল্পের মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধিতে যে পরিমাণ কাজ করা হয়েছে, এই কাজের ফসল হিসেবে ট্রেনে এখন ধূমপান কম হয়। ধূমপান আরও কমা দরকার। আমাদের সুযোগ আཧছে এক্ষেত্রে কাজ করার। বাংলাদেশ ধূমপানমুক্ত দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিতি লাভ করুক, এই কামনা করছি।”